মহানবীকে (সা.) অবমাননা করে চলচ্চিত্র নির্মাণের প্রতিবাদ : বায়তুল মোকাররম এলাকায় বিভিন্ন ইসলামী সংগঠনের বিক্ষোভ

মহানবী হজরত মুহাম্মদকে (সা.) নিয়ে ‘ইনোসেন্স অব মুসলিম’ নামক সিনেমা তৈরির প্রতিবাদে এবং এর নির্মাতা স্যাম ভেসেলির ফাঁসির দাবিতে গতকাল রাজধানীতে বিক্ষোভ করেছে বিভিন্ন ইসলামী সংগঠন। বাদ জুমা বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের উত্তর গেট এলাকায় ইসলামী আইন বাস্তবায়ন কমিটি, ইসলামী আন্দোলন, খেলাফত আন্দোলন, ছাত্র জমিয়ত ও ছাত্র মোর্চার উদ্যোগে এসব বিক্ষোভ অনুষ্ঠিত হয়। এছাড়া রাজধানীর শাহবাগ, মিরপুরসহ বিভিন্ন এলাকায় ইসলামী ও সমমনা ১২ দলের উদ্যোগে পৃথক বিক্ষোভ অনুষ্ঠিত হয়। এ সময় বক্তারা অবিলম্বে মহানবীর (সা.) অবমনানাকারী চলচ্চিত্রকারের ফাঁসি দাবি করেন। বিক্ষোভকারীরা মার্কিন পতাকায় অগ্নিসংযোগ, মার্কিন প্রেসিডেন্টের কুশপুত্তলিকা দাহ এবং মার্কিন পতাকায় মোড়ানো প্রতীকী কাফনে অগ্নিসংযোগ করেন। এ সময় ওই এলাকায় ব্যাপক পুলিশ ও র্যাব মোতায়েন ছিল।
ইসলামী আইন বাস্তবায়ন কমিটি : কেন্দ্র ঘোষিত কর্মসূচির অংশ হিসেবে কেন্দ্রীয়ভাবে গতকাল বাদ জুমা বায়তুল মোকাররম উত্তর গেটে ইসলামী আইন বাস্তবায়ন ঢাকা মহানগর কমিটির উদ্যোগে এক বিশাল প্রতিবাদ সমাবেশ এবং মিছিল অনুষ্ঠিত হয়। সমাবেশে বক্তারা বলেন, অবিলম্বে ওই কুখ্যাত চলচ্চিত্রের নির্মাতাকে যদি ফাঁসি না দেয়া হয় এবং মার্কিন প্রেসিডেন্ট যদি বিশ্ব মুসলিমের কাছে প্রকাশ্য ক্ষমা প্রার্থনা না করে, তাহলে গোটা বিশ্বের মুসলমানরা মার্কিন পণ্য বর্জনসহ মহানবীর (সা.) অবমাননার দাঁতভাঙা জবাব দেবে। এ সময় মার্কিন
পতাকা ও প্রেসিডেন্টের কুশপুত্তলিকা দাহ হয়। একই দাবিতে গতকাল দেশব্যাপী বিক্ষোভ দিবস পালন করে সংগঠনটি।
ইসলামী আইন বাস্তবায়ন কমিটি ঢাকা মহানগর আমির মাওলানা আবু তাহের জিহাদীর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত প্রতিবাদ সমাবেশে প্রধান অতিথি ছিলেন ইসলামী ঐক্যজোট মহাসচিব ও কমিটির নায়েবে আমির মাওলানা আবদুল লতিফ নেজামী। বিশেষ অতিথি ছিলেন কমিটির নায়েবে আমির মাওলানা জাফরুল্লাহ খান, মুফতি ফয়জুল্লাহ, মাওলানা আবুল কাশেম, অধ্যাপক এহতেশাম সরোয়ার, মাওলানা শেখ লোকমান হোসেন, মাওলানা শেখ মজিবুর রহমান প্রমুখ।
মাওলানা নেজামী বলেন, পশ্চিমা বিশ্ব আজ মুসলমানদের বিরুদ্ধে ক্রুসেড শুরু করেছে। এই ষড়যন্ত্র অব্যাহত রাখলে মুসলিম বিশ্ব থেকে তোমাদের বিচ্ছিন্ন করে দেয়া হবে। সমাবেশ শেষে এক বিশাল বিক্ষোভ মিছিল বায়তুল মোকাররমের উত্তর গেট থেকে শুরু করে পুরানা পল্টন, তোপখানা রোড হয়ে প্রেস ক্লাবের সামনে এক সংক্ষিপ্ত সমাবেশের মাধ্যমে শেষ হয়।
ইসলামী আন্দোলন : ইসলামী আন্দোলনের প্রেসিডিয়াম সদস্য মাওলানা সৈয়দ মোসাদ্দেক বিল্লাহ আল মাদানী বলেছেন, ফ্রান্সের ম্যাগাজিনে এবং মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ইসলাম ধর্ম ও মহানবী হজরত মুহাম্মদের (সা.) বিরুদ্ধে অবমাননাকর সিনেমা নির্মাণ করে বিশ্বময় অশান্তির আগুন জ্বালিয়ে দিয়েছে। মুসলমানদের অন্তরের এই জিহাদি আগুন ইঙ্গ-মার্কিন সাম্রাজ্যবাদী গোষ্ঠীকে জ্বালিয়ে-পুড়িয়ে ছাই করে দেবে ইনশাআল্লাহ। মহানবীর (সা.) অবমাননা বিশ্বের দেড়শ’ কোটি মুসলমান কোনোক্রমেই সহ্য করবে না।
তিনি গতকাল বাদ জুমা বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের উত্তর গেটে ফ্রান্স ও মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে মহানবী হজরত মুহাম্মদের (সা.) অবমাননা ও ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে মিছিল-পূর্ব সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন। ইসলামী আন্দোলন ঢাকা মহানগরীর উদ্যোগে আয়োজিত বিক্ষোভ-পূর্ব সমাবেশে সভাপতিত্ব করেন সংগঠনের ঢাকা মহানগর সভাপতি অধ্যাপক মাওলানা এটিএম হেমায়েত উদ্দীন। বক্তব্য রাখেন সংগঠনের মহাসচিব অধ্যক্ষ মাওলানা ইউনুছ আহমাদ, রাজনৈতিক উপদেষ্টা অধ্যাপক আশরাফ আলী আকন, নগর সহ-সভাপতি আলহাজ আলতাফ হোসেন, জয়েন্ট সেক্রেটারি মাওলানা আহমদ আবদুল কাইয়ুম, প্রচার সম্পাদক মাওলানা এইচএম সাইফুল ইসলাম প্রমুখ।
ইসলামী ও সমমনা ১২ দল : মহানবীর (সা.) অবমাননাকারীর দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি ও আজ পল্টনের মহাসমাবেশ সফলের আহ্বানে রাজধানীর বিভিন্ন মসজিদ থেকে মিছিল বের করে ইসলামী ও সমমনা ১২ দল। বাদ জুমা সারাদেশের মসজিদে মসজিদে প্রতিবাদ ও বিক্ষোভের অংশ হিসেবে রাজধানীর ঢাকার বিভিন্ন মসজিদ থেকে মুসল্লিরা মিছিল করে শাহবাগে জড়ো হলে ইসলামী ও সমমনা ১২ দলের নেতারা বিক্ষুব্ধ জনতার উদ্দেশ বলেন, মহানবীর (সা.) সম্মান হেফাজত ও ইসলাম নির্মূল চক্রান্তকারীদের বিরুদ্ধে গণপ্রতিরোধ গড়ে তুলতে সবাইকে ইমানি এ মহাসমাবেশ বাস্তবায়ন করতে হবে।
বিক্ষোভ সমাবেশে উপস্থিত ছিলেন অ্যাডভোকেট আবদুল মোবিন, ড. মাওলানা খলিলুর রহমান মাদানী, আলমগীর মজুমদার, মাওলানা শাহ আরিফ বিল্লাহ সিদ্দিকী, অধ্যক্ষ মাওলানা মোশাররফ হোসাইন, মাওলানা আবুল হাসান, ডা. আবদুর রব, মোস্তাফিজুর রহমান, আলহাজ একরামুল হক প্রমুখ। বায়তুল মোকাররম থেকে বিক্ষোভ মিছিলের নেতৃত্ব দেন মাওলানা জাফরুল্লাহ খান, মাওলানা আহমদ আলী কাসেমী প্রমুখ। যাত্রবাড়ী থেকে অধ্যক্ষ মাওলান যাইনুল আবেদীনের নেতৃত্বে একটি বিক্ষোভ মিছিল বের হয়। এছাড়া মিরপুর, কামরাঙ্গীরচর ও মোহাম্মদপুরসহ বিভিন্ন এলাকা থেকে মিছিল বের করে সংগঠনটি।
ছাত্র জমিয়ত : ছাত্র জমিয়ত নেতারা বলেছেন, সর্বত্র আজ মুসলমানরা নির্যাতিত। ইসলাম ও মুসলিম বিদ্বেষী অপশক্তিগুলো ঐক্যবদ্ধভাবে আবার ময়দানে নেমেছে। সময়ের সঠিক সিদ্ধান্ত হবে মুসলিম উম্মাহর ঐক্যবদ্ধ আন্দোলন। বাদ জুমা বায়তুল মোকাররম উত্তর গেটে ছাত্র জমিয়ত বাংলাদেশ-এর উদ্যোগে আয়োজিত এক বিক্ষোভ-পূর্ব সমাবেশে তারা এসব কথা বলেন। ছাত্র জমিয়ত সভাপতি শরীফুল ইসলামের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সমাবেশে বক্তব্য রাখেন জমিয়তে উলামায়ে ইসলামের কেন্দ্রীয় কার্যনিবাহী পরিষদের সদস্য মাওলানা ওয়ালী উল্লাহ আরমান, মুফতি রেদওয়ানুল বারী সিরাজী, ছাত্র জমিয়ত সহ-সভাপতি ইমরানুল বারী, সেক্রেটারী ওমর ফারুক, সাংগঠনিক সম্পাদক তোফায়েল গাজালি, মহানগর সেক্রেটারি জাকারিয়া সিদ্দিকী প্রমুখ।
ছাত্রমোর্চা : বাদ জুমা বায়তুল মোকাররম উত্তর গেটে বিক্ষোভ সমাবেশ করে ইসলামী ছাত্রমোর্চা ঢাকা মহানগর। বিক্ষোভ মিছিলের আগে ইসলামী ছাত্রমোর্চা ঢাকা মহানগরের সভাপতি খোরশেদ আলম বলেন, ৫৬ বছর বয়স্ক কুখ্যাত ইহুদিবাদী নির্মাতা স্যাম ভেসেলি দুই ঘণ্টার এই চলচ্চিত্রটি নির্মাণ করে এদেশের মুসলমানের অন্তরে আঘাত হেনেছে। এ সময় আরও বক্তব্য রাখেন দলের সেক্রেটারি জাকারিয়া মাহমুদ, আবদুল আজিজ, নূরে আলম সিদ্দিকী, আবুল হাশেম, আবদুল মতিন, আমিনুল্লাহ, ফয়জাল প্রমুখ। মিছিলটি জাতীয় প্রেস ক্লাব থেকে হাইকোর্ট হয়ে বায়তুল মোকাররম উত্তর গেটে এসে সমাপ্ত হয়।
ইসলামী আইন বাস্তবায়ন কমিটি : কেন্দ্র ঘোষিত কর্মসূচির অংশ হিসেবে কেন্দ্রীয়ভাবে গতকাল বাদ জুমা বায়তুল মোকাররম উত্তর গেটে ইসলামী আইন বাস্তবায়ন ঢাকা মহানগর কমিটির উদ্যোগে এক বিশাল প্রতিবাদ সমাবেশ এবং মিছিল অনুষ্ঠিত হয়। সমাবেশে বক্তারা বলেন, অবিলম্বে ওই কুখ্যাত চলচ্চিত্রের নির্মাতাকে যদি ফাঁসি না দেয়া হয় এবং মার্কিন প্রেসিডেন্ট যদি বিশ্ব মুসলিমের কাছে প্রকাশ্য ক্ষমা প্রার্থনা না করে, তাহলে গোটা বিশ্বের মুসলমানরা মার্কিন পণ্য বর্জনসহ মহানবীর (সা.) অবমাননার দাঁতভাঙা জবাব দেবে। এ সময় মার্কিন
পতাকা ও প্রেসিডেন্টের কুশপুত্তলিকা দাহ হয়। একই দাবিতে গতকাল দেশব্যাপী বিক্ষোভ দিবস পালন করে সংগঠনটি।
ইসলামী আইন বাস্তবায়ন কমিটি ঢাকা মহানগর আমির মাওলানা আবু তাহের জিহাদীর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত প্রতিবাদ সমাবেশে প্রধান অতিথি ছিলেন ইসলামী ঐক্যজোট মহাসচিব ও কমিটির নায়েবে আমির মাওলানা আবদুল লতিফ নেজামী। বিশেষ অতিথি ছিলেন কমিটির নায়েবে আমির মাওলানা জাফরুল্লাহ খান, মুফতি ফয়জুল্লাহ, মাওলানা আবুল কাশেম, অধ্যাপক এহতেশাম সরোয়ার, মাওলানা শেখ লোকমান হোসেন, মাওলানা শেখ মজিবুর রহমান প্রমুখ।
মাওলানা নেজামী বলেন, পশ্চিমা বিশ্ব আজ মুসলমানদের বিরুদ্ধে ক্রুসেড শুরু করেছে। এই ষড়যন্ত্র অব্যাহত রাখলে মুসলিম বিশ্ব থেকে তোমাদের বিচ্ছিন্ন করে দেয়া হবে। সমাবেশ শেষে এক বিশাল বিক্ষোভ মিছিল বায়তুল মোকাররমের উত্তর গেট থেকে শুরু করে পুরানা পল্টন, তোপখানা রোড হয়ে প্রেস ক্লাবের সামনে এক সংক্ষিপ্ত সমাবেশের মাধ্যমে শেষ হয়।
ইসলামী আন্দোলন : ইসলামী আন্দোলনের প্রেসিডিয়াম সদস্য মাওলানা সৈয়দ মোসাদ্দেক বিল্লাহ আল মাদানী বলেছেন, ফ্রান্সের ম্যাগাজিনে এবং মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ইসলাম ধর্ম ও মহানবী হজরত মুহাম্মদের (সা.) বিরুদ্ধে অবমাননাকর সিনেমা নির্মাণ করে বিশ্বময় অশান্তির আগুন জ্বালিয়ে দিয়েছে। মুসলমানদের অন্তরের এই জিহাদি আগুন ইঙ্গ-মার্কিন সাম্রাজ্যবাদী গোষ্ঠীকে জ্বালিয়ে-পুড়িয়ে ছাই করে দেবে ইনশাআল্লাহ। মহানবীর (সা.) অবমাননা বিশ্বের দেড়শ’ কোটি মুসলমান কোনোক্রমেই সহ্য করবে না।
তিনি গতকাল বাদ জুমা বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের উত্তর গেটে ফ্রান্স ও মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে মহানবী হজরত মুহাম্মদের (সা.) অবমাননা ও ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে মিছিল-পূর্ব সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন। ইসলামী আন্দোলন ঢাকা মহানগরীর উদ্যোগে আয়োজিত বিক্ষোভ-পূর্ব সমাবেশে সভাপতিত্ব করেন সংগঠনের ঢাকা মহানগর সভাপতি অধ্যাপক মাওলানা এটিএম হেমায়েত উদ্দীন। বক্তব্য রাখেন সংগঠনের মহাসচিব অধ্যক্ষ মাওলানা ইউনুছ আহমাদ, রাজনৈতিক উপদেষ্টা অধ্যাপক আশরাফ আলী আকন, নগর সহ-সভাপতি আলহাজ আলতাফ হোসেন, জয়েন্ট সেক্রেটারি মাওলানা আহমদ আবদুল কাইয়ুম, প্রচার সম্পাদক মাওলানা এইচএম সাইফুল ইসলাম প্রমুখ।
ইসলামী ও সমমনা ১২ দল : মহানবীর (সা.) অবমাননাকারীর দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি ও আজ পল্টনের মহাসমাবেশ সফলের আহ্বানে রাজধানীর বিভিন্ন মসজিদ থেকে মিছিল বের করে ইসলামী ও সমমনা ১২ দল। বাদ জুমা সারাদেশের মসজিদে মসজিদে প্রতিবাদ ও বিক্ষোভের অংশ হিসেবে রাজধানীর ঢাকার বিভিন্ন মসজিদ থেকে মুসল্লিরা মিছিল করে শাহবাগে জড়ো হলে ইসলামী ও সমমনা ১২ দলের নেতারা বিক্ষুব্ধ জনতার উদ্দেশ বলেন, মহানবীর (সা.) সম্মান হেফাজত ও ইসলাম নির্মূল চক্রান্তকারীদের বিরুদ্ধে গণপ্রতিরোধ গড়ে তুলতে সবাইকে ইমানি এ মহাসমাবেশ বাস্তবায়ন করতে হবে।
বিক্ষোভ সমাবেশে উপস্থিত ছিলেন অ্যাডভোকেট আবদুল মোবিন, ড. মাওলানা খলিলুর রহমান মাদানী, আলমগীর মজুমদার, মাওলানা শাহ আরিফ বিল্লাহ সিদ্দিকী, অধ্যক্ষ মাওলানা মোশাররফ হোসাইন, মাওলানা আবুল হাসান, ডা. আবদুর রব, মোস্তাফিজুর রহমান, আলহাজ একরামুল হক প্রমুখ। বায়তুল মোকাররম থেকে বিক্ষোভ মিছিলের নেতৃত্ব দেন মাওলানা জাফরুল্লাহ খান, মাওলানা আহমদ আলী কাসেমী প্রমুখ। যাত্রবাড়ী থেকে অধ্যক্ষ মাওলান যাইনুল আবেদীনের নেতৃত্বে একটি বিক্ষোভ মিছিল বের হয়। এছাড়া মিরপুর, কামরাঙ্গীরচর ও মোহাম্মদপুরসহ বিভিন্ন এলাকা থেকে মিছিল বের করে সংগঠনটি।
ছাত্র জমিয়ত : ছাত্র জমিয়ত নেতারা বলেছেন, সর্বত্র আজ মুসলমানরা নির্যাতিত। ইসলাম ও মুসলিম বিদ্বেষী অপশক্তিগুলো ঐক্যবদ্ধভাবে আবার ময়দানে নেমেছে। সময়ের সঠিক সিদ্ধান্ত হবে মুসলিম উম্মাহর ঐক্যবদ্ধ আন্দোলন। বাদ জুমা বায়তুল মোকাররম উত্তর গেটে ছাত্র জমিয়ত বাংলাদেশ-এর উদ্যোগে আয়োজিত এক বিক্ষোভ-পূর্ব সমাবেশে তারা এসব কথা বলেন। ছাত্র জমিয়ত সভাপতি শরীফুল ইসলামের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সমাবেশে বক্তব্য রাখেন জমিয়তে উলামায়ে ইসলামের কেন্দ্রীয় কার্যনিবাহী পরিষদের সদস্য মাওলানা ওয়ালী উল্লাহ আরমান, মুফতি রেদওয়ানুল বারী সিরাজী, ছাত্র জমিয়ত সহ-সভাপতি ইমরানুল বারী, সেক্রেটারী ওমর ফারুক, সাংগঠনিক সম্পাদক তোফায়েল গাজালি, মহানগর সেক্রেটারি জাকারিয়া সিদ্দিকী প্রমুখ।
ছাত্রমোর্চা : বাদ জুমা বায়তুল মোকাররম উত্তর গেটে বিক্ষোভ সমাবেশ করে ইসলামী ছাত্রমোর্চা ঢাকা মহানগর। বিক্ষোভ মিছিলের আগে ইসলামী ছাত্রমোর্চা ঢাকা মহানগরের সভাপতি খোরশেদ আলম বলেন, ৫৬ বছর বয়স্ক কুখ্যাত ইহুদিবাদী নির্মাতা স্যাম ভেসেলি দুই ঘণ্টার এই চলচ্চিত্রটি নির্মাণ করে এদেশের মুসলমানের অন্তরে আঘাত হেনেছে। এ সময় আরও বক্তব্য রাখেন দলের সেক্রেটারি জাকারিয়া মাহমুদ, আবদুল আজিজ, নূরে আলম সিদ্দিকী, আবুল হাশেম, আবদুল মতিন, আমিনুল্লাহ, ফয়জাল প্রমুখ। মিছিলটি জাতীয় প্রেস ক্লাব থেকে হাইকোর্ট হয়ে বায়তুল মোকাররম উত্তর গেটে এসে সমাপ্ত হয়।