Friday, September 7, 2012
খবিরের মৃতু্য নিয়ে জঘন্যতম কর্মকাণ্ডের শেষ কোথায়? হাসপাতালের প্রথম ডেথ সার্টিফিকেটে খবির ’হার্ট অ্যাটাকে মারা গেছে’ লিখা!
খবিরের মৃতু্য নিয়ে জঘন্যতম কর্মকাণ্ডের শেষ কোথায়?
হাসপাতালের প্রথম ডেথ সার্টিফিকেটে খবির ’হার্ট অ্যাটাকে মারা গেছে’ লিখা!
মানুষ মারা যাবার পর তাকে নিয়ে যে কী অমানবিক জঘন্যতম কর্মকাণ্ড হতে পারে তার নজির দেখালো মতলবের মানুষ নামের কিছু নরপশু| খবিরের খুনিদের রক্ষা করতে হেন কোনো কাজ নেই যে তারা করছে না| খবির আহত হওয়ার দু’দিনের মাথায় তার মৃতু্য ঘটে| অথচ সে বেঁচে আছে বলে তাকে লাইফ সাপোর্টে রাখা হয় ৪-৫ দিন| হাসপাতাল থেকে খবিরকে মৃত ঘোষণার একদিন পর তার লাশ মতলব আনা হয়| ঘটনার নেপথ্যে নায়করা এই সময় ক্ষেপণ করেছে মতলবের উত্তেজনা প্রশমিত করার জন্য এবং খবিরের স্ত্রীর একাউন্টে যে টাকা আছে তা হাতিয়ে নেয়ার জন্য| এতেও তারা ক্ষানত&ধসঢ়;দ হয়নি| শরীরের লোম শিউরে উঠার মতো আরো একটি জঘন্য কাজ করেছে চক্রটি| সেটি হচ্ছেথ খবির যে হাসপাতালে মারা গেছে সে হাসপাতাল থেকে ডেথ সার্টিফিকেট দেয়া হয়েছে খবির হার্ট অ্যাটাকে মারা গেছে বলে| খবির হত্যা মামলাটি অঙ্কুরেই শেষ করে দিতে এর নেপথ্য নায়করা কারসাজি করে এমনটি করেছে| এমন চাঞ্চল্যকর তথ্য পাওয়া গেলো মামলারা বাদী নিহত খবিরের বড় ভাই মোশারফ হোসেনের কাছ থেকে|
গতকাল মামলার বাদী মোশারফ হোসেনের সাথে মামলার অগ্রগতি সম্পর্কে কথা হয়| তিনি জানান, ঢাকার গ্রীন লাইফ হাসপাতাল থেকে ডেথ সার্টিফিকেট দেয়া হয়েছে যে, খবির হার্ট অ্যাটাক করে মারা গেছে| এরপর আমরা বৃহস্পতিবার ঢাকা দিয়ে পুনরায় ডেথ সার্টিফিকেট ঠিক করে এনেছি| এখন দেয়া হয়েছে আঘাত জনিত কারণে খবির মারা গেছে| ’হাসপাতাল থেকে আগে কেনো হার্ট অ্যাটাক করে মারা গেছে বলে ডেথ সার্টিফিকেট দেয়া হলো এটি আপনারা জিজ্ঞেস করেন নি’- এমন প্রশ্নের জবাবে মোশারফ বলেন, ভাই বুঝেন তো অনেক কথা বলা যায় না| হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ নিশ্চয়ই কোনো কারণে আগে মিথ্যা সার্টিফিকেট দিয়েছে| বাদী মোশারফ জানান, আগে আমাদের মামলাটি ছিলো ’হত্যার চেষ্টা’ মামলা| এখন আমরা এই ডেথ সার্টিফিকেট নিয়ে আদালতে ৩০২ ধারায় হত্যা মামলা দায়ের করবো|
মামলার তদনত&ধসঢ়;দকারী কর্মকর্তা মতলব দক্ষিণ থানার পরিদর্শক (তদনত&ধসঢ়;দ) মোঃ মিজানুর রহমানের সাথে গতকাল রাতে যোগাযোগ হয়| খবির যে রাতে হামলার শিকার হয়েছে সে রাতে খবিরের সাথে আরেকটি মোটরসাইকেলে থাকা একই গ্রামের বারেক সম্পর্কে তার কাছে জানতে চাওয়া হয়| তিনি বলেন, আমি ঘটনার পরদিন বারেকের সাথে দেখা করে তার সাথে কথা বলেছি| তিনি বলেছেন যে, যারা খবিরের উপর হামলা করেছে তাদেরকে তিনি দেখলে চিনবেন নাম জানেন না| ঘটনার সময় সে এলাকায় বিদু্যৎ ছিলো না, এজন্য অন্ধকারে তার উপরও যখন হামলা হয় তখন তিনি জান নিয়ে পালান বলে জানান| তবে জনগণ বলছে, চাপ প্রয়োগ করে বারেকের মুখ বন্ধ রাখা হয়েছে| বারেককে ভালোভাবে জিজ্ঞাসাবাদ করলে প্রকৃত খুনি কারা তা বেরিয়ে আসতে পারে|
গতকাল মামলার বাদী মোশারফ হোসেনের সাথে মামলার অগ্রগতি সম্পর্কে কথা হয়| তিনি জানান, ঢাকার গ্রীন লাইফ হাসপাতাল থেকে ডেথ সার্টিফিকেট দেয়া হয়েছে যে, খবির হার্ট অ্যাটাক করে মারা গেছে| এরপর আমরা বৃহস্পতিবার ঢাকা দিয়ে পুনরায় ডেথ সার্টিফিকেট ঠিক করে এনেছি| এখন দেয়া হয়েছে আঘাত জনিত কারণে খবির মারা গেছে| ’হাসপাতাল থেকে আগে কেনো হার্ট অ্যাটাক করে মারা গেছে বলে ডেথ সার্টিফিকেট দেয়া হলো এটি আপনারা জিজ্ঞেস করেন নি’- এমন প্রশ্নের জবাবে মোশারফ বলেন, ভাই বুঝেন তো অনেক কথা বলা যায় না| হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ নিশ্চয়ই কোনো কারণে আগে মিথ্যা সার্টিফিকেট দিয়েছে| বাদী মোশারফ জানান, আগে আমাদের মামলাটি ছিলো ’হত্যার চেষ্টা’ মামলা| এখন আমরা এই ডেথ সার্টিফিকেট নিয়ে আদালতে ৩০২ ধারায় হত্যা মামলা দায়ের করবো|
মামলার তদনত&ধসঢ়;দকারী কর্মকর্তা মতলব দক্ষিণ থানার পরিদর্শক (তদনত&ধসঢ়;দ) মোঃ মিজানুর রহমানের সাথে গতকাল রাতে যোগাযোগ হয়| খবির যে রাতে হামলার শিকার হয়েছে সে রাতে খবিরের সাথে আরেকটি মোটরসাইকেলে থাকা একই গ্রামের বারেক সম্পর্কে তার কাছে জানতে চাওয়া হয়| তিনি বলেন, আমি ঘটনার পরদিন বারেকের সাথে দেখা করে তার সাথে কথা বলেছি| তিনি বলেছেন যে, যারা খবিরের উপর হামলা করেছে তাদেরকে তিনি দেখলে চিনবেন নাম জানেন না| ঘটনার সময় সে এলাকায় বিদু্যৎ ছিলো না, এজন্য অন্ধকারে তার উপরও যখন হামলা হয় তখন তিনি জান নিয়ে পালান বলে জানান| তবে জনগণ বলছে, চাপ প্রয়োগ করে বারেকের মুখ বন্ধ রাখা হয়েছে| বারেককে ভালোভাবে জিজ্ঞাসাবাদ করলে প্রকৃত খুনি কারা তা বেরিয়ে আসতে পারে|
বার্ধক্য রোধে মাছের তেল
বার্ধক্য রোধে মাছের তেল

পরিমিত ব্যায়াম করলে এবং প্রতিদিনের খাদ্য তালিকায় ফ্যাটি অ্যাসিড সমৃদ্ধ তৈলাক্ত মাছ রাখলে তা বার্ধক্য রোধে সহায়তা করে। নতুন এক গবেষণায় ব্রিটিশ গবেষকরা এমন তথ্য জানিয়েছেন। গবেষণায় দেখা যায়, ৬৫ বছর বয়সী মহিলাদের মধ্যে যারা প্রতিদিন জলপাই তেল সমৃদ্ধ খাবার খান এবং নিয়মিত ব্যায়াম করেন তাদের তুলনায় যারা ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড সমৃদ্ধ তৈলাক্ত মাছ খাবার হিসেবে গ্রহণ করেন তাদের দ্রুত বুড়িয়ে যাওয়ার প্রবণতা কম থাকে এবং তাদের পেশিশক্তিও দ্বিগুণ হয়। ওমেগা-৩ সমৃদ্ধ সামুদ্রিক মাছ ও ছোট মাছ খেলে হূদরোগের ঝুঁকি কম থাকে এবং বিভিন্ন রোগ থেকে শরীর রক্ষা পায়। এর মধ্যে ধমনীতে রক্ত জমাট বেঁধে যাওয়া ধরনের হূদরোগের ঝুঁকি অনেকাংশে হ্রাস পায়। গবেষকরা তাই সবাইকে বেশি করে মাছের তেল খাওয়ার পরামর্শ দেন। বিবিসি
টুইটারে বিয়ে!
| ||||||||
|
ভক্তদের আনাগোনায় বিপর্যস্ত হুমায়ূনের নুহাশ পল্লী
| ||||||||||
|
চশমায় গুগল!
| ||||||||||
|
আইফোন কিনতে কিডনি বিক্রি: ৫ জন অভিযুক্ত
| ||||||||||
|
৬শ’ সন্তানের পিতা!
| ||||||||
|
‘ঘুমের সমস্যা আলঝেইমারের লক্ষণ হতে পারে’
| ||||||||||
|
কচ্ছপ নৃত্য
কচ্ছপ নৃত্য

সাতটি সামুদ্রিক কচ্ছপ সারিবদ্ধ হয়ে পরস্পর ঠেস দিয়ে দাঁড়িয়ে আছে। দেখে মনে হতে পারে কোনো পার্টি নাচের প্রস্তুতি নিচ্ছে তারা। অবকাশ সময়ে সমুদ্রের ধারে বারবিকিউ পার্টির মহড়া দিচ্ছে, এমনটা ভাবাও দোষের কিছু নয়। কিন্তু বাস্তবতা তা নয়। কানাডার ওনটারিও প্রদেশের ওপিনিকন সমুদ্র তীর থেকে সারিবদ্ধ কচ্ছপের ছবিগুলো তুলেছেন টনি বেক। জানা যায়, সমুদ্রচারী এই প্রাণীগুলো রোদ পোহাতে একত্রিত হয়েছে। পানিতে থাকতে থাকতে শীতল রক্তবিশিষ্ট প্রাণীগুলো শারীরিক উষ্ণতার জন্য উঁচু এক স্থানে বিশ্রাম নিচ্ছে। তা ছাড়া কচ্ছপের হাড় ও ত্বকের জন্য ভিটামিন ডি একটি গুরুত্বপূর্ণ উপাদান। তাই সূর্য থেকে ভিটামিন ডি গ্রহণ করতে একত্রিত হয়েছে তারা। চিত্রগ্রাহক টনি বেক বলেন, আমি বিভিন্ন প্রজাতির কচ্ছপ দেখতে প্রায়ই সমুদ্রে আসি। ভরদুপুরে তারা রোদ পোহাতে তটে এসে আশ্রয় নেয়। তবে এক দলে এতগুলো কচ্ছপের দৃশ্য আর কখনও দেখিনি। ডেইলি মেইল।
বিতাড়িত হবে অবৈধ অভিবাসীরা নিউইয়র্কে নতুন নিরাপত্তা আইন চালু
বিতাড়িত হবে অবৈধ অভিবাসীরা নিউইয়র্কে নতুন নিরাপত্তা আইন চালু

ঢাকা: যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্ক অঙ্গরাজ্যে ‘সিকিউর কমিউনিটিজ’ (নিরাপদ সমাজ) নামের নতুন আইন কার্যকর হয়েছে। এই আইনের ফলে অবৈধ ও অনথিভুক্ত অভিবাসীরা নিউইয়র্ক ছাড়তে বাধ্য হবে।
মঙ্গলবার থেকেই নিউইয়র্ক শহরে আইনটি কার্যকর হয়েছে।
নিউইয়র্কের আইনপ্রণেতা, রাজনীতিক ও অভিবাসীদের পক্ষের লোকজন এই আইনের তীব্র বিরোধিতা করলেও ‘সিকিউর কমিউনিটিজ’ কর্মসূচি কার্যকর হলো।
সোমবারই আইনটির বিরুদ্ধে ম্যানহাটনে বিক্ষোভকারীরা দাবি জানায়, প্রয়োজনীয় সংস্কার ছাড়া আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকে এই আইন স্থগিত রাখতে হবে।
সিকিউর কমিউনিটিজ আইনের অধীনে স্থানীয় পুলিশের মাধ্যমে সব অভিবাসীর হাতের ছাপ (ফিঙ্গারপ্রিন্ট) নেওয়া হবে। এই ছাপ পাঠানো হবে হোমল্যান্ড সিকিউরিটি ডিপার্টমেন্টে। এরপর যাচাই করা হবে গ্রেফতার হওয়া ব্যক্তি অবৈধ অভিবাসী কি না বা তাকে বিতাড়িত করা হবে কি না।
আইনটি কার্যকর হওয়ার আগেই এরই মধ্যে নিউইয়র্কের বিভিন্ন স্থান থেকে ৪৭৫ জনকে দেশান্তরে বাধ্য করা হয়েছে।
যুক্তরাষ্ট্রের কেন্দ্রীয় সরকার এই আইনের পক্ষে বলেছে, এ কর্মসূচির মাধ্যমে জানা যাবে কে বা কারা যুক্তরাষ্ট্রের জন্য হুমকি। আর বিরোধীরা বলছে, এর ফলে অভিবাসী সমাজ আতঙ্কগ্রস্ত হয়ে পড়েছে।
এছাড়া এ আইনের কারণে নিউইয়র্কের বাংলাদেশি কমিউনিটির মধ্যেও আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়েছে। সাধারণভাবে, অভিবাসী সমাজ কেবল তাদের ব্যক্তিগত গোপনীয়তা নিয়ে নয়, নাগরিক অধিকার খর্ব হওয়ার আতঙ্কেও রয়েছেন। যদি কোনো ব্যক্তি অনথিভুক্ত বা অবৈধ অভিবাসী হিসেবে প্রমাণিত হয়, তাকে নিউইয়র্ক ছাড়তে হবে।
নিউইয়র্ক সিটি কাউন্সিলের স্পিকার ক্রিস্টিন কিন সংবাদ মাধ্যমকে বলেন, ‘এই আইন বাস্তবায়ন হলে শহরে যাদের জননিরাপত্তার জন্য হুমকি মনে করা হচ্ছে, তাদের শহর ছেড়ে চলে যেতে হবে।’
এরই মধ্যে অঙ্গরাজ্যের নাসাউ, ডাচেস, ওয়েস্টচেস্টারসহ ৩১টি কাউন্টিতে এই আইন চালু হয়েছে। মঙ্গলবার নিউইয়র্ক শহরসহ অঙ্গরাজ্যের বাকি অংশেও এটা চালু হলো।
মঙ্গলবার থেকেই নিউইয়র্ক শহরে আইনটি কার্যকর হয়েছে।
নিউইয়র্কের আইনপ্রণেতা, রাজনীতিক ও অভিবাসীদের পক্ষের লোকজন এই আইনের তীব্র বিরোধিতা করলেও ‘সিকিউর কমিউনিটিজ’ কর্মসূচি কার্যকর হলো।
সোমবারই আইনটির বিরুদ্ধে ম্যানহাটনে বিক্ষোভকারীরা দাবি জানায়, প্রয়োজনীয় সংস্কার ছাড়া আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকে এই আইন স্থগিত রাখতে হবে।
সিকিউর কমিউনিটিজ আইনের অধীনে স্থানীয় পুলিশের মাধ্যমে সব অভিবাসীর হাতের ছাপ (ফিঙ্গারপ্রিন্ট) নেওয়া হবে। এই ছাপ পাঠানো হবে হোমল্যান্ড সিকিউরিটি ডিপার্টমেন্টে। এরপর যাচাই করা হবে গ্রেফতার হওয়া ব্যক্তি অবৈধ অভিবাসী কি না বা তাকে বিতাড়িত করা হবে কি না।
আইনটি কার্যকর হওয়ার আগেই এরই মধ্যে নিউইয়র্কের বিভিন্ন স্থান থেকে ৪৭৫ জনকে দেশান্তরে বাধ্য করা হয়েছে।
যুক্তরাষ্ট্রের কেন্দ্রীয় সরকার এই আইনের পক্ষে বলেছে, এ কর্মসূচির মাধ্যমে জানা যাবে কে বা কারা যুক্তরাষ্ট্রের জন্য হুমকি। আর বিরোধীরা বলছে, এর ফলে অভিবাসী সমাজ আতঙ্কগ্রস্ত হয়ে পড়েছে।
এছাড়া এ আইনের কারণে নিউইয়র্কের বাংলাদেশি কমিউনিটির মধ্যেও আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়েছে। সাধারণভাবে, অভিবাসী সমাজ কেবল তাদের ব্যক্তিগত গোপনীয়তা নিয়ে নয়, নাগরিক অধিকার খর্ব হওয়ার আতঙ্কেও রয়েছেন। যদি কোনো ব্যক্তি অনথিভুক্ত বা অবৈধ অভিবাসী হিসেবে প্রমাণিত হয়, তাকে নিউইয়র্ক ছাড়তে হবে।
নিউইয়র্ক সিটি কাউন্সিলের স্পিকার ক্রিস্টিন কিন সংবাদ মাধ্যমকে বলেন, ‘এই আইন বাস্তবায়ন হলে শহরে যাদের জননিরাপত্তার জন্য হুমকি মনে করা হচ্ছে, তাদের শহর ছেড়ে চলে যেতে হবে।’
এরই মধ্যে অঙ্গরাজ্যের নাসাউ, ডাচেস, ওয়েস্টচেস্টারসহ ৩১টি কাউন্টিতে এই আইন চালু হয়েছে। মঙ্গলবার নিউইয়র্ক শহরসহ অঙ্গরাজ্যের বাকি অংশেও এটা চালু হলো।
Subscribe to:
Posts (Atom)