আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় সরকার নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছে : প্রধানমন্ত্রী

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, তার সরকার জনগণের মৌলিক চাহিদা
পূরণের পাশাপাশি দেশে আইনের শাসন প্রতিষ্ঠা ও গণতন্ত্র আরও সুসংহত করতে
নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছে।
স্থানীয় সময় রোববার সন্ধ্যায় হোটেল স্যুটে মার্কিন সিনেটর পিটার ডব্লিউ গলব্রেইথ প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে সাক্ষাত্ করতে এলে তিনি এ কথা বলেন। সাক্ষাতের পর প্রধানমন্ত্রীর প্রেস সচিব আবুল কালাম আজাদ সাংবাদিকদের ব্রিফ করেন।
শেখ হাসিনা বলেন, জাতীয় সংসদ, নির্বাচন কমিশন ও মানবাধিকার কমিশনসহ দেশের বিভিন্ন গণতান্ত্রিক প্রতিষ্ঠান শক্তিশালী হয়েছে। এছাড়া সরকার বাস্তবমুখী বিভিন্ন পদক্ষেপ গ্রহণ করায় জনগণের ভোটাধিকার নিশ্চিত হয়েছে। এ প্রসঙ্গে প্রধানমন্ত্রী বর্তমান সংসদের প্রথম অধিবেশনেই সব সংসদীয় কমিটি গঠনের কথা উল্লেখ করেন।
এছাড়া তিনি এই সরকারের বিগত সাড়ে তিন বছরে সবার স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণে অবাধ ও নিরপেক্ষভাবে ছয় হাজার নির্বাচন অনুষ্ঠানের কথা বলেন।
এ সময় প্রধানমন্ত্রী কৃষি, শিক্ষা, স্বাস্থ্য, খাদ্য নিরাপত্তা, সামাজিক নিরাপত্তা বেষ্টনী ও নারীর ক্ষমতায়নের ক্ষেত্রে তার সরকারের বিভিন্ন সফলতা তুলে ধরেন। সাক্ষাত্কালে মার্কিন সিনেটর শেখ হাসিনার গতিশীল ও দূরদর্শী নেতৃত্ব এবং গণতন্ত্রকে প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দেয়ার ক্ষেত্রে তার প্রচেষ্টার প্রশংসা করেন। তিনি সন্ত্রাস, জঙ্গিবাদ ও দুর্নীতির বিরুদ্ধে শেখ হাসিনার দৃঢ় অবস্থানেরও প্রশংসা করেন। তিনি বলেন, বাংলাদেশ দক্ষিণ এশিয়ায় গণতান্ত্রিক সংস্কারের ক্ষেত্রে অত্যন্ত সোচ্চার।
বর্তমান সরকার ১৯৭১ সালে দেশের মুক্তিযুদ্ধে অসামান্য অবদান রাখার জন্য ‘ফ্রেন্ডস অব বাংলাদেশ অ্যাওয়ার্ড’ দিয়ে পিটার ডব্লিউ গলব্রেইথকে সম্মানিত করেন। পরে যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডার বিভিন্ন রাজ্যের আওয়ামী লীগ ও এর সহযোগী সংস্থার নেতারা হোটেল স্যুটে প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে সাক্ষাত্ করেন।
এ সময় পররাষ্ট্রমন্ত্রী দীপু মনি, অ্যাম্বাসেডর অ্যাট লার্জ এম জিয়াউদ্দিন, প্রেস সচিব আবুল কালাম আজাদ ও প্রধানমন্ত্রীর বিশেষ সহকারী ড. আবদুস সোবহান গোলাপ উপস্থিত ছিলেন। শেখ হাসিনা জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের (ইউএনজিএ) ৬৭তম অধিবেশনে যোগ দিতে বর্তমানে নিউইয়র্ক রয়েছেন।
স্থানীয় সময় রোববার সন্ধ্যায় হোটেল স্যুটে মার্কিন সিনেটর পিটার ডব্লিউ গলব্রেইথ প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে সাক্ষাত্ করতে এলে তিনি এ কথা বলেন। সাক্ষাতের পর প্রধানমন্ত্রীর প্রেস সচিব আবুল কালাম আজাদ সাংবাদিকদের ব্রিফ করেন।
শেখ হাসিনা বলেন, জাতীয় সংসদ, নির্বাচন কমিশন ও মানবাধিকার কমিশনসহ দেশের বিভিন্ন গণতান্ত্রিক প্রতিষ্ঠান শক্তিশালী হয়েছে। এছাড়া সরকার বাস্তবমুখী বিভিন্ন পদক্ষেপ গ্রহণ করায় জনগণের ভোটাধিকার নিশ্চিত হয়েছে। এ প্রসঙ্গে প্রধানমন্ত্রী বর্তমান সংসদের প্রথম অধিবেশনেই সব সংসদীয় কমিটি গঠনের কথা উল্লেখ করেন।
এছাড়া তিনি এই সরকারের বিগত সাড়ে তিন বছরে সবার স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণে অবাধ ও নিরপেক্ষভাবে ছয় হাজার নির্বাচন অনুষ্ঠানের কথা বলেন।
এ সময় প্রধানমন্ত্রী কৃষি, শিক্ষা, স্বাস্থ্য, খাদ্য নিরাপত্তা, সামাজিক নিরাপত্তা বেষ্টনী ও নারীর ক্ষমতায়নের ক্ষেত্রে তার সরকারের বিভিন্ন সফলতা তুলে ধরেন। সাক্ষাত্কালে মার্কিন সিনেটর শেখ হাসিনার গতিশীল ও দূরদর্শী নেতৃত্ব এবং গণতন্ত্রকে প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দেয়ার ক্ষেত্রে তার প্রচেষ্টার প্রশংসা করেন। তিনি সন্ত্রাস, জঙ্গিবাদ ও দুর্নীতির বিরুদ্ধে শেখ হাসিনার দৃঢ় অবস্থানেরও প্রশংসা করেন। তিনি বলেন, বাংলাদেশ দক্ষিণ এশিয়ায় গণতান্ত্রিক সংস্কারের ক্ষেত্রে অত্যন্ত সোচ্চার।
বর্তমান সরকার ১৯৭১ সালে দেশের মুক্তিযুদ্ধে অসামান্য অবদান রাখার জন্য ‘ফ্রেন্ডস অব বাংলাদেশ অ্যাওয়ার্ড’ দিয়ে পিটার ডব্লিউ গলব্রেইথকে সম্মানিত করেন। পরে যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডার বিভিন্ন রাজ্যের আওয়ামী লীগ ও এর সহযোগী সংস্থার নেতারা হোটেল স্যুটে প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে সাক্ষাত্ করেন।
এ সময় পররাষ্ট্রমন্ত্রী দীপু মনি, অ্যাম্বাসেডর অ্যাট লার্জ এম জিয়াউদ্দিন, প্রেস সচিব আবুল কালাম আজাদ ও প্রধানমন্ত্রীর বিশেষ সহকারী ড. আবদুস সোবহান গোলাপ উপস্থিত ছিলেন। শেখ হাসিনা জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের (ইউএনজিএ) ৬৭তম অধিবেশনে যোগ দিতে বর্তমানে নিউইয়র্ক রয়েছেন।