খবিরের মৃতু্য নিয়ে জঘন্যতম কর্মকাণ্ডের শেষ কোথায়?
হাসপাতালের প্রথম ডেথ সার্টিফিকেটে খবির ’হার্ট অ্যাটাকে মারা গেছে’ লিখা!
মানুষ মারা যাবার পর তাকে নিয়ে যে কী অমানবিক জঘন্যতম কর্মকাণ্ড হতে পারে তার নজির দেখালো মতলবের মানুষ নামের কিছু নরপশু| খবিরের খুনিদের রক্ষা করতে হেন কোনো কাজ নেই যে তারা করছে না| খবির আহত হওয়ার দু’দিনের মাথায় তার মৃতু্য ঘটে| অথচ সে বেঁচে আছে বলে তাকে লাইফ সাপোর্টে রাখা হয় ৪-৫ দিন| হাসপাতাল থেকে খবিরকে মৃত ঘোষণার একদিন পর তার লাশ মতলব আনা হয়| ঘটনার নেপথ্যে নায়করা এই সময় ক্ষেপণ করেছে মতলবের উত্তেজনা প্রশমিত করার জন্য এবং খবিরের স্ত্রীর একাউন্টে যে টাকা আছে তা হাতিয়ে নেয়ার জন্য| এতেও তারা ক্ষানত&ধসঢ়;দ হয়নি| শরীরের লোম শিউরে উঠার মতো আরো একটি জঘন্য কাজ করেছে চক্রটি| সেটি হচ্ছেথ খবির যে হাসপাতালে মারা গেছে সে হাসপাতাল থেকে ডেথ সার্টিফিকেট দেয়া হয়েছে খবির হার্ট অ্যাটাকে মারা গেছে বলে| খবির হত্যা মামলাটি অঙ্কুরেই শেষ করে দিতে এর নেপথ্য নায়করা কারসাজি করে এমনটি করেছে| এমন চাঞ্চল্যকর তথ্য পাওয়া গেলো মামলারা বাদী নিহত খবিরের বড় ভাই মোশারফ হোসেনের কাছ থেকে|
গতকাল মামলার বাদী মোশারফ হোসেনের সাথে মামলার অগ্রগতি সম্পর্কে কথা হয়| তিনি জানান, ঢাকার গ্রীন লাইফ হাসপাতাল থেকে ডেথ সার্টিফিকেট দেয়া হয়েছে যে, খবির হার্ট অ্যাটাক করে মারা গেছে| এরপর আমরা বৃহস্পতিবার ঢাকা দিয়ে পুনরায় ডেথ সার্টিফিকেট ঠিক করে এনেছি| এখন দেয়া হয়েছে আঘাত জনিত কারণে খবির মারা গেছে| ’হাসপাতাল থেকে আগে কেনো হার্ট অ্যাটাক করে মারা গেছে বলে ডেথ সার্টিফিকেট দেয়া হলো এটি আপনারা জিজ্ঞেস করেন নি’- এমন প্রশ্নের জবাবে মোশারফ বলেন, ভাই বুঝেন তো অনেক কথা বলা যায় না| হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ নিশ্চয়ই কোনো কারণে আগে মিথ্যা সার্টিফিকেট দিয়েছে| বাদী মোশারফ জানান, আগে আমাদের মামলাটি ছিলো ’হত্যার চেষ্টা’ মামলা| এখন আমরা এই ডেথ সার্টিফিকেট নিয়ে আদালতে ৩০২ ধারায় হত্যা মামলা দায়ের করবো|
মামলার তদনত&ধসঢ়;দকারী কর্মকর্তা মতলব দক্ষিণ থানার পরিদর্শক (তদনত&ধসঢ়;দ) মোঃ মিজানুর রহমানের সাথে গতকাল রাতে যোগাযোগ হয়| খবির যে রাতে হামলার শিকার হয়েছে সে রাতে খবিরের সাথে আরেকটি মোটরসাইকেলে থাকা একই গ্রামের বারেক সম্পর্কে তার কাছে জানতে চাওয়া হয়| তিনি বলেন, আমি ঘটনার পরদিন বারেকের সাথে দেখা করে তার সাথে কথা বলেছি| তিনি বলেছেন যে, যারা খবিরের উপর হামলা করেছে তাদেরকে তিনি দেখলে চিনবেন নাম জানেন না| ঘটনার সময় সে এলাকায় বিদু্যৎ ছিলো না, এজন্য অন্ধকারে তার উপরও যখন হামলা হয় তখন তিনি জান নিয়ে পালান বলে জানান| তবে জনগণ বলছে, চাপ প্রয়োগ করে বারেকের মুখ বন্ধ রাখা হয়েছে| বারেককে ভালোভাবে জিজ্ঞাসাবাদ করলে প্রকৃত খুনি কারা তা বেরিয়ে আসতে পারে|
গতকাল মামলার বাদী মোশারফ হোসেনের সাথে মামলার অগ্রগতি সম্পর্কে কথা হয়| তিনি জানান, ঢাকার গ্রীন লাইফ হাসপাতাল থেকে ডেথ সার্টিফিকেট দেয়া হয়েছে যে, খবির হার্ট অ্যাটাক করে মারা গেছে| এরপর আমরা বৃহস্পতিবার ঢাকা দিয়ে পুনরায় ডেথ সার্টিফিকেট ঠিক করে এনেছি| এখন দেয়া হয়েছে আঘাত জনিত কারণে খবির মারা গেছে| ’হাসপাতাল থেকে আগে কেনো হার্ট অ্যাটাক করে মারা গেছে বলে ডেথ সার্টিফিকেট দেয়া হলো এটি আপনারা জিজ্ঞেস করেন নি’- এমন প্রশ্নের জবাবে মোশারফ বলেন, ভাই বুঝেন তো অনেক কথা বলা যায় না| হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ নিশ্চয়ই কোনো কারণে আগে মিথ্যা সার্টিফিকেট দিয়েছে| বাদী মোশারফ জানান, আগে আমাদের মামলাটি ছিলো ’হত্যার চেষ্টা’ মামলা| এখন আমরা এই ডেথ সার্টিফিকেট নিয়ে আদালতে ৩০২ ধারায় হত্যা মামলা দায়ের করবো|
মামলার তদনত&ধসঢ়;দকারী কর্মকর্তা মতলব দক্ষিণ থানার পরিদর্শক (তদনত&ধসঢ়;দ) মোঃ মিজানুর রহমানের সাথে গতকাল রাতে যোগাযোগ হয়| খবির যে রাতে হামলার শিকার হয়েছে সে রাতে খবিরের সাথে আরেকটি মোটরসাইকেলে থাকা একই গ্রামের বারেক সম্পর্কে তার কাছে জানতে চাওয়া হয়| তিনি বলেন, আমি ঘটনার পরদিন বারেকের সাথে দেখা করে তার সাথে কথা বলেছি| তিনি বলেছেন যে, যারা খবিরের উপর হামলা করেছে তাদেরকে তিনি দেখলে চিনবেন নাম জানেন না| ঘটনার সময় সে এলাকায় বিদু্যৎ ছিলো না, এজন্য অন্ধকারে তার উপরও যখন হামলা হয় তখন তিনি জান নিয়ে পালান বলে জানান| তবে জনগণ বলছে, চাপ প্রয়োগ করে বারেকের মুখ বন্ধ রাখা হয়েছে| বারেককে ভালোভাবে জিজ্ঞাসাবাদ করলে প্রকৃত খুনি কারা তা বেরিয়ে আসতে পারে|
No comments:
Post a Comment