ক্লোজ আপ ওয়ান ঢাকা অডিশনে ব্যাপক সাড়া
![]() |
ছবি: নূর/বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম
|
ঢাকা: সংগীত প্রতিযোগীদের ভিড়ে এখন টুইটুম্বুর রাজধানীর মোহাম্মাদপুর সরকারি শারীরিক শিক্ষা কলেজ। সাড়া জাগানো রিয়েলিটি শো ‘ক্লোজআপ ওয়ান-তোমাকেই খুঁজছে বাংলাদেশ’ এর চতুর্থ আসরের ঢাকা অডিশনের প্রথম দিন ছিল ৩ সেপ্টেম্বর সোমবার। ঢাকা অঞ্চলের এই অডিশন চলবে ১০ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত।
ক্লোজআপ ওয়ানের ঢাকা অডিশন সকাল ১০টা থেকে শুরু হওয়ার কথা থাকলেও প্রথম ও দ্বিতীয়দিন দেখা গেলো সকাল ৮টা থেকেই মোহাম্মাদপুর সরকারি শারীরিক শিক্ষা কলেজের লম্বা লাইন। বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে এই লাইন কেবল লম্বা হয়েছে। প্রতিযোগিতায় অংশ নিতে আসা তরুণ শিল্পীদের পাশাপাশি চোখে পড়েছে উৎসুক জনতার ভিড়।
এবারের অডিশনে ঢাকার বিভিন্ন অঞ্চল থেকে আসা প্রায় সব প্রতিযোগীকেই রেজিস্ট্রেশন কার্ড গলায় দিয়ে লম্বা সময় ধৈর্য্যরে পরীক্ষা দিতে হচ্ছে। অডিটোরিয়ামের ১২টি কক্ষে একযোগে অডিশন গ্রহণ চললেও প্রতিযোগীদের সংখ্যা অনেক বেশি চাপ সামলাতে হিমশিত খেতে দেখা গেছে। প্রতিটি কক্ষে আছেন দুজন করে বিচারক। প্রাথমিক বাছাইয়েই দেখা গেল, বিচারকরা প্রতিযোগীদের মান যাচাইয়ে বেশ সজাগ। প্রতিভা যাচাইয়ে প্রতিযোগীর গাওয়া গান, কণ্ঠ, গায়কী ও পারফরর্মেন্সের উপর জোর দিচ্ছেন তারা। তাই দীর্ঘসময় পর পর একেকজন প্রতিযোগীর ভাগ্যে জুটছে পরবর্তী রাউন্ডে যাওয়ার ‘ইয়েস কার্ড’।
ক্লোজআপ ওয়ানের ঢাকার প্রাথমিক অডিশনে বিচারকের দায়িত্ব পালন করছেন শিল্পী মিলন মাহমুদ, লিটন অধিকারী রিন্টু, আনিসুর রহমান তনু, সুমন, মেজবাহ রহমান, জালাল আহমেদ, বাসুদেব ঘোষ, মো: শাহনেওয়াজ, জুয়েল, সুমনা বর্ধন প্রমুখ।
ঢাকার অডিশন রাউন্ডে দীর্ঘসময় পর একেকজন ‘ইয়েস কার্ড’ পেয়ে আনন্দে দিশেহারা হয়ে পড়ছে। মনে হচ্ছে, খেতাবই বুঝি তারা জিতে নিয়েছেন। অন্যদিকে প্রাথমিক বাছাই পার হতে না পারায় কান্নায় ভেঙে পড়ে অভিমানে রেজিস্ট্রেশন কার্ড ছিড়ে ফেলার ঘটনা চোখে পড়েছে।
অডিশনে ‘ইয়েস কার্ড’ পাওয়া জলি এসেছেন পুরাণ ঢাকার লক্ষীবাজার থেকে। তিনি বাংলানিউজকে নিজের অনুভূতি জানিয়ে বললেন, ‘এটা আমার জন্য সত্যি একটা বিশেষ দিন। যেহেতু আমি ইয়েস কার্ড পেয়েছি , তাই আপ্রাণ চেষ্টা করব শেষ পর্যন্ত টিকে থাকার।’
মাহবুব নামের এক প্রতিযোগীকে দেখা গেল চোখ মুছে টুকরো টুকরো করে ছিড়ে ফেলছে রেজিস্ট্রেশন কার্ড। এর কারণ জানতে চাইলে বললেন, ‘আমার মনটা আজ ভেঙে গেল। ক্লোজ আপ ওয়ান নিয়ে আমার মনে অনেক স্বপ্ন ছিল। নিজেকে তৈরি করেছিলাম এই প্রতিযোগিতায় অংশ নেওয়ার জন্য। টিকে থাকতে পারলাম না। কী আর হবে ব্যর্থতার চিহ্ন রেজিস্ট্রেশন কার্ড সঙ্গে রেখে!’
ঢাকার অডিশন রাউন্ডের অন্যতম বিচারক কণ্ঠশিল্পী মিলন মাহমুদের সঙ্গে কথা বলে বাংলানিউজ। তিনি বললেন, ‘ক্লোজ আপ ওয়ান প্রতিযোগিতার আলাদা একটা পরিচিতি দেশ জুড়ে আছে। তাই প্রতিযোগীর পারফর্মেন্স সুক্ষèভাবে আমরা যাচাই বাছাই করছি। অডিশন দিতে প্রচুর প্রতিযোগী। কিন্তু পরবর্তী রাউন্ডে যাওয়ার সুযোগ পাচ্ছে খুব কম প্রতিযোগীই। সকাল থেকে আমাদের প্যানেল প্রায় ২০০ জন প্রতিযোগীর অডিশন নিয়েছে। যার মধ্যে ইয়েস কার্ড দেওয়া হয়েছে মাত্র ৪টি।’
ক্লোজআপ ওয়ানের আগের তিনটি আয়োজনের সেরা প্রতিযোগীদের কয়েকজন এ দুদিন এবারের অডিশন দেখতে আসেন
ক্লোজআপ ওয়ানের ঢাকা অডিশন সকাল ১০টা থেকে শুরু হওয়ার কথা থাকলেও প্রথম ও দ্বিতীয়দিন দেখা গেলো সকাল ৮টা থেকেই মোহাম্মাদপুর সরকারি শারীরিক শিক্ষা কলেজের লম্বা লাইন। বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে এই লাইন কেবল লম্বা হয়েছে। প্রতিযোগিতায় অংশ নিতে আসা তরুণ শিল্পীদের পাশাপাশি চোখে পড়েছে উৎসুক জনতার ভিড়।
এবারের অডিশনে ঢাকার বিভিন্ন অঞ্চল থেকে আসা প্রায় সব প্রতিযোগীকেই রেজিস্ট্রেশন কার্ড গলায় দিয়ে লম্বা সময় ধৈর্য্যরে পরীক্ষা দিতে হচ্ছে। অডিটোরিয়ামের ১২টি কক্ষে একযোগে অডিশন গ্রহণ চললেও প্রতিযোগীদের সংখ্যা অনেক বেশি চাপ সামলাতে হিমশিত খেতে দেখা গেছে। প্রতিটি কক্ষে আছেন দুজন করে বিচারক। প্রাথমিক বাছাইয়েই দেখা গেল, বিচারকরা প্রতিযোগীদের মান যাচাইয়ে বেশ সজাগ। প্রতিভা যাচাইয়ে প্রতিযোগীর গাওয়া গান, কণ্ঠ, গায়কী ও পারফরর্মেন্সের উপর জোর দিচ্ছেন তারা। তাই দীর্ঘসময় পর পর একেকজন প্রতিযোগীর ভাগ্যে জুটছে পরবর্তী রাউন্ডে যাওয়ার ‘ইয়েস কার্ড’।
ক্লোজআপ ওয়ানের ঢাকার প্রাথমিক অডিশনে বিচারকের দায়িত্ব পালন করছেন শিল্পী মিলন মাহমুদ, লিটন অধিকারী রিন্টু, আনিসুর রহমান তনু, সুমন, মেজবাহ রহমান, জালাল আহমেদ, বাসুদেব ঘোষ, মো: শাহনেওয়াজ, জুয়েল, সুমনা বর্ধন প্রমুখ।

ঢাকার অডিশন রাউন্ডে দীর্ঘসময় পর একেকজন ‘ইয়েস কার্ড’ পেয়ে আনন্দে দিশেহারা হয়ে পড়ছে। মনে হচ্ছে, খেতাবই বুঝি তারা জিতে নিয়েছেন। অন্যদিকে প্রাথমিক বাছাই পার হতে না পারায় কান্নায় ভেঙে পড়ে অভিমানে রেজিস্ট্রেশন কার্ড ছিড়ে ফেলার ঘটনা চোখে পড়েছে।
অডিশনে ‘ইয়েস কার্ড’ পাওয়া জলি এসেছেন পুরাণ ঢাকার লক্ষীবাজার থেকে। তিনি বাংলানিউজকে নিজের অনুভূতি জানিয়ে বললেন, ‘এটা আমার জন্য সত্যি একটা বিশেষ দিন। যেহেতু আমি ইয়েস কার্ড পেয়েছি , তাই আপ্রাণ চেষ্টা করব শেষ পর্যন্ত টিকে থাকার।’
মাহবুব নামের এক প্রতিযোগীকে দেখা গেল চোখ মুছে টুকরো টুকরো করে ছিড়ে ফেলছে রেজিস্ট্রেশন কার্ড। এর কারণ জানতে চাইলে বললেন, ‘আমার মনটা আজ ভেঙে গেল। ক্লোজ আপ ওয়ান নিয়ে আমার মনে অনেক স্বপ্ন ছিল। নিজেকে তৈরি করেছিলাম এই প্রতিযোগিতায় অংশ নেওয়ার জন্য। টিকে থাকতে পারলাম না। কী আর হবে ব্যর্থতার চিহ্ন রেজিস্ট্রেশন কার্ড সঙ্গে রেখে!’
ঢাকার অডিশন রাউন্ডের অন্যতম বিচারক কণ্ঠশিল্পী মিলন মাহমুদের সঙ্গে কথা বলে বাংলানিউজ। তিনি বললেন, ‘ক্লোজ আপ ওয়ান প্রতিযোগিতার আলাদা একটা পরিচিতি দেশ জুড়ে আছে। তাই প্রতিযোগীর পারফর্মেন্স সুক্ষèভাবে আমরা যাচাই বাছাই করছি। অডিশন দিতে প্রচুর প্রতিযোগী। কিন্তু পরবর্তী রাউন্ডে যাওয়ার সুযোগ পাচ্ছে খুব কম প্রতিযোগীই। সকাল থেকে আমাদের প্যানেল প্রায় ২০০ জন প্রতিযোগীর অডিশন নিয়েছে। যার মধ্যে ইয়েস কার্ড দেওয়া হয়েছে মাত্র ৪টি।’
ক্লোজআপ ওয়ানের আগের তিনটি আয়োজনের সেরা প্রতিযোগীদের কয়েকজন এ দুদিন এবারের অডিশন দেখতে আসেন
মোহাম্মাদপুর সরকারি শারীরিক শিক্ষা কলেজে। যাদের মধ্যে ছিলেন নোলকবাবু, রাজিব, পুতুল, সালমা, রিংকু, সাজু, সাব্বির ও আরো অনেকে।
‘স্বপ্ন সাধনা সাহসে, গাও আত্মবিশ্বাসে’ এই স্লোগান নিয়ে ক্লোজআপ ওয়ান রিয়েলিটি শোর প্রধান আয়োজক ও পৃষ্ঠপোষকতায় রয়েছে ইউনিলিভার বাংলাদেশ লিমিটেড। প্রতিবারের মত এবারও এ প্রতিযোগিতার মিডিয়া পার্টনার হিসেবে রয়েছে এনটিভি। এবার মূল বিচারকের দায়িত্বে আছেন আহমেদ ইমতিয়াজ বুলবুল, ফাহমিদা নবী ও পার্থ বড়–য়া।
আয়োজক সূত্রে জানা গেছে, ঢাকার পরপরই শুরু হবে চট্টগ্রামের অডিশন রাউন্ড।
‘স্বপ্ন সাধনা সাহসে, গাও আত্মবিশ্বাসে’ এই স্লোগান নিয়ে ক্লোজআপ ওয়ান রিয়েলিটি শোর প্রধান আয়োজক ও পৃষ্ঠপোষকতায় রয়েছে ইউনিলিভার বাংলাদেশ লিমিটেড। প্রতিবারের মত এবারও এ প্রতিযোগিতার মিডিয়া পার্টনার হিসেবে রয়েছে এনটিভি। এবার মূল বিচারকের দায়িত্বে আছেন আহমেদ ইমতিয়াজ বুলবুল, ফাহমিদা নবী ও পার্থ বড়–য়া।
আয়োজক সূত্রে জানা গেছে, ঢাকার পরপরই শুরু হবে চট্টগ্রামের অডিশন রাউন্ড।
No comments:
Post a Comment