
মহানবী হজরত মুহাম্মদ (সা.)-কে কটাক্ষ করে এক মার্কিন ইহুদির তৈরি একটি চলচ্চিত্রের বিজ্ঞাপন প্রচারিত হওয়ার পর উত্তেজিত জনতা লিবিয়ায় মার্কিন দূতাবাসে হামলা চালিয়ে রাষ্ট্রদূত ক্রিস্টোফার স্টিভেনসকে হত্যা করেছে। মিসরে হাজার হাজার মুসলমান বিক্ষোভ সমাবেশ করছে ওই চলচ্চিত্রটির বিরুদ্ধে। কিন্তু, কী আছে ওই চলচ্চিত্রের বিজ্ঞাপনে?
নিউইয়র্ক টাইমসের প্রতিবেদনে বলা হয়, এক মার্কিন ইহুদির অত্যন্ত কাঁচা হাতে তৈরি চলচ্চিত্রটির বিজ্ঞাপনটি শুরু হয়েছে মিসরীয় পটভূমিতে। প্রথম দৃশ্যেই দেখানো হয়, একদল মিসরীয় মুসলমান খ্রিষ্টানদের বাড়িঘর লুটপাট করছে এবং আগুনে জ্বালিয়ে দিচ্ছে, অথচ মিসরের নিরাপত্তা বাহিনী দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে দেখছে। এরপর হঠাৎ করে মহানবী (সা.)-কে ব্যঙ্গ করে তৈরি এক কল্পচিত্র শুরু হয়। এর বিভিন্ন দৃশ্যে মুসলমানদের জন্য অবমাননাকর বিষয় প্রচার করা হয়।
স্যাম বাসিল (৫২) নামের এক ব্যক্তি এই বিজ্ঞাপনচিত্রটি ইউটিউবে তুলে দিয়েছেন। ওয়াল স্ট্রিট জার্নালের ওয়েবসাইটে বলা হয়, স্যাম একজন মার্কিন ইহুদি। ক্যালিফোর্নিয়ায় তাঁর ভবন নির্মাণের ব্যবসা। ওয়াল স্ট্রিটকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে স্যাম দাবি করেছেন, চলচ্চিত্রটি নির্মাণের জন্য তিনি ১০০ জন ইহুদি দাতার কাছ থেকে ৫০ লাখ ডলার পেয়েছেন।
যুক্তরাষ্ট্রের ফ্লোরিডার যাজক টেরি জোনস বিজ্ঞাপনটির প্রচারকে উস্কে দিয়েছেন। ইসলামবিরোধী কট্টর যাজক টেরি ১১ সেপ্টেম্বর যুক্তরাষ্ট্রে হামলা দিবস পালন উপলক্ষে দিনটিকে একটি নামে অভিহিত করার প্রচার চালাচ্ছেন। এতে তিনি চলচ্চিত্রটিকে ব্যবহার করেন। এভাবেই চলচ্চিত্রটির বিজ্ঞাপন আলোচনায় আসে এবং সব মহল থেকে নিন্দা কুড়ায়।
ডয়েচে ভেলের অপর এক সংবাদে জানানো হয়, মিসর ও লিবিয়ায় বিক্ষোভের পর চলচ্চিত্রের পরিচালক স্যাম বাসিল আত্মগোপন করেছেন। স্যাম বাসিলের চলচ্চিত্রটির নাম ‘ইনোসেন্স অব মুসলিম’ বা মুসলমানদের অজ্ঞতা।
নিউইয়র্ক টাইমসের প্রতিবেদনে বলা হয়, এক মার্কিন ইহুদির অত্যন্ত কাঁচা হাতে তৈরি চলচ্চিত্রটির বিজ্ঞাপনটি শুরু হয়েছে মিসরীয় পটভূমিতে। প্রথম দৃশ্যেই দেখানো হয়, একদল মিসরীয় মুসলমান খ্রিষ্টানদের বাড়িঘর লুটপাট করছে এবং আগুনে জ্বালিয়ে দিচ্ছে, অথচ মিসরের নিরাপত্তা বাহিনী দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে দেখছে। এরপর হঠাৎ করে মহানবী (সা.)-কে ব্যঙ্গ করে তৈরি এক কল্পচিত্র শুরু হয়। এর বিভিন্ন দৃশ্যে মুসলমানদের জন্য অবমাননাকর বিষয় প্রচার করা হয়।
স্যাম বাসিল (৫২) নামের এক ব্যক্তি এই বিজ্ঞাপনচিত্রটি ইউটিউবে তুলে দিয়েছেন। ওয়াল স্ট্রিট জার্নালের ওয়েবসাইটে বলা হয়, স্যাম একজন মার্কিন ইহুদি। ক্যালিফোর্নিয়ায় তাঁর ভবন নির্মাণের ব্যবসা। ওয়াল স্ট্রিটকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে স্যাম দাবি করেছেন, চলচ্চিত্রটি নির্মাণের জন্য তিনি ১০০ জন ইহুদি দাতার কাছ থেকে ৫০ লাখ ডলার পেয়েছেন।
যুক্তরাষ্ট্রের ফ্লোরিডার যাজক টেরি জোনস বিজ্ঞাপনটির প্রচারকে উস্কে দিয়েছেন। ইসলামবিরোধী কট্টর যাজক টেরি ১১ সেপ্টেম্বর যুক্তরাষ্ট্রে হামলা দিবস পালন উপলক্ষে দিনটিকে একটি নামে অভিহিত করার প্রচার চালাচ্ছেন। এতে তিনি চলচ্চিত্রটিকে ব্যবহার করেন। এভাবেই চলচ্চিত্রটির বিজ্ঞাপন আলোচনায় আসে এবং সব মহল থেকে নিন্দা কুড়ায়।
ডয়েচে ভেলের অপর এক সংবাদে জানানো হয়, মিসর ও লিবিয়ায় বিক্ষোভের পর চলচ্চিত্রের পরিচালক স্যাম বাসিল আত্মগোপন করেছেন। স্যাম বাসিলের চলচ্চিত্রটির নাম ‘ইনোসেন্স অব মুসলিম’ বা মুসলমানদের অজ্ঞতা।
No comments:
Post a Comment