আইএমএফের ৮৪ কোটি ডলার ঋণ স্থগিত হওয়ার আশঙ্কা
আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) ৮৪ কোটি ডলারের ঋণসহায়তা স্থগিত হওয়ার আশঙ্কা করছে অর্থ মন্ত্রণালয়। পদ্মা সেতুতে বিশ্বব্যাংকের অর্থায়ন বাতিল এবং ব্যাংকিং খাতে নানা অনিয়মের ঘটনায় এ আশঙ্কা দেখা দিয়েছে। সংস্থাটির এই ঋণসুবিধা পাওয়া নিয়ে অনিশ্চয়তায় ভুগছে মন্ত্রণালয়। সরকারও উদ্বিগ্ন। সম্প্রসারিত ঋণসহায়তা কর্মসূচির আওতায় আগামী তিন বছরে এই ঋণসুবিধা দেওয়ার কথা। দু’বছরেরও বেশি সময় চেষ্টার পর আইএমএফের পরিচালনা পর্ষদ গত মার্চে ইসিএফের আওতায় বাংলাদেশকে ৯৮ কোটি ৭০ লাখ ডলার ঋণ দেওয়ার প্রস্তাব অনুমোদন করে। গত এপ্রিলে ঋণের প্রথম কিস্তি হিসেবে ১৪ কোটি ডলার পায় বাংলাদেশ। ইসিএফ ঋণের বাকি ৮৪ কোটি ৭০ লাখ ডলার ছাড়ের অনিশ্চয়তা দূর করতে সম্প্রতি সংশ্লিষ্টদের প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়ার নির্দেশ দিয়েছে অর্থ মন্ত্রণালয়। সংস্থাটির দেওয়া শর্ত অনুসারে, আর্থিক খাতের সংস্কার ত্বরান্বিত করতে বলা হয়েছে। প্রয়োজনে কূটনৈতিক যোগাযোগকে কাজে লাগানোর তাগিদ দেওয়া হয়েছে। সংস্থার নেওয়া সিদ্ধান্তে বলা হয়, আর্থিক খাতের সংস্কারসহ বিভিন্ন শর্ত পরিপালনের অগ্রগতি পর্যালোচনা করে একাধিক কিস্তিতে ঋণের অর্থ ছাড় করা হবে। জানা গেছে, সংস্কার কার্যক্রমের অগ্রগতি পর্যালোচনায় সংস্থার একটি প্রতিনিধি দল কিছু দিনের মধ্যেই ঢাকা আসবে। ঠিক এই সময়ে পদ্মা সেতুর অর্থায়ন ও সোনালী ব্যাংকের ঋণ কেলেঙ্কারিসহ নানা ঘটনায় উদ্বিগ্ন সরকার। উল্লেখ্য, দেশের সবচেয়ে বড় অবকাঠামো প্রকল্প পদ্মা
সেতু নির্মাণে ১২০ কোটি ডলার ঋণসহায়তা দেওয়ার কথা ছিল বিশ্বব্যাংকের। কিন্তু প্রকল্পের পরামর্শক নিয়োগ প্রক্রিয়ায় দুর্নীতির অভিযোগ করে গত ৩০ জুন ঋণচুক্তি বাতিল করে সংস্থাটি। এ নিয়ে সরকারের সঙ্গে সংস্থার টানাপড়েন চলছে। এদিকে গত মাসে বাংলাদেশ ব্যাংকের এক প্রতিবেদনে দেশের ব্যাংকিং ইতিহাসে সবচেয়ে বড় ঋণ কেলেঙ্কারির তথ্য ফাঁস হয়ে গেছে। রাষ্ট্রায়ত্ত সোনালী ব্যাংকের রূপসী বাংলা হোটেল শাখা হলমার্ক নামে একটি অখ্যাত ব্যবসায়ী গ্রুপসহ কয়েকটি প্রতিষ্ঠানকে অনিয়মের মাধ্যমে সাড়ে তিন হাজার কোটি টাকা ঋণ দিয়েছে। আইএমএফ এ বিষয়গুলোকে বেশ গুরুত্বের সঙ্গে নিতে পারে বলে সংশ্লিষ্টদের আশঙ্কা। আর তাতে ঋণের বাকি অর্থ ছাড়করণ স্থগিত হয়ে যেতে পারে। এমন বাস্তবতায় অর্থ মন্ত্রণালয়ের আলোচিত সারসংক্ষেপে বিভিন্ন বিষয়ে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
চলতি অর্থবছরের (২০১২-১৩) সামষ্টিক অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতা রক্ষা ও চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় চিহ্নিত নীতি-কৌশল ও করণীয় বিষয়ক এক সারসংক্ষেপে বিষয়টি উল্লেখ করা হয়। সম্প্রতি এই সারসংক্ষেপ অনুমোদন করেন অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত। এই সারসংক্ষেপের অনুমোদিত সুপারিশগুলো বাস্তবায়নে সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয় ও বিভাগকে নির্দেশ দেন অর্থমন্ত্রী।
অর্থ মন্ত্রণালয়ের সারসংক্ষেপে চলতি বাজেটের অর্থ পদ্মা সেতু প্রকল্পে ব্যবহারে সতর্ক থাকতে বলা হয়েছে, যাতে উন্নয়ন সহযোগীদের বিষয়টি সাংঘর্ষিক হয়ে না পড়ে। এ ক্ষেত্রে পদ্মা সেতুসহ অবকাঠামো উন্নয়ন ও বিদ্যুত্ প্রকল্প বাস্তবায়নে আগামী তিন বছরের জন্য সম্পদের ব্যবস্থা করার সুপারিশ করা হয়েছে।
পুঁজিবাজার স্থিতিশীল রাখতে তিনটি সুপারিশ করা হয়েছে সারসংক্ষেপে। এর মধ্যে রয়েছে পুঁজিবাজারের সঙ্গে রাজনীতির সম্পৃক্ততা না থাকা, পেশাজীবীদের মাধ্যমে পুঁজিবাজার পরিচালনা ও পুঁজিবাজার বিষয়ে মানুষের সচেতনতা বাড়ানো।
ব্যাংক কোম্পানি আইনের সংশোধনী প্রস্তাব জাতীয় সংসদে উত্থাপনের সুপারিশ করেছেন অর্থমন্ত্রী। এছাড়া আর্থিক খাত সংস্কারের অংশ হিসেবে আর্থিক খাতের পরিচালকদের ওরিয়েন্টেশন ও তাদের জন্য আচরণ বা পথনির্দেশ আইন প্রণয়নের সুপারিশ করা হয়েছে। আর্থিক খাত সংস্কারের বিষয়ে আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃত উত্তম মানদণ্ডের সঙ্গে সঙ্গতি রেখে ঋণশ্রেণীকরণ ও ঋণ প্রভিশনিং, আর্থিক খাতের স্থিতিশীলতা রক্ষায় ফিন্যান্সিয়াল রিপোর্টিং আইন দ্রুত প্রণয়নের মাধ্যমে রেগুলেটরি কাউন্সিল গঠনের সুপারিশ করা হয়েছে।
টাকার বিনিময় হার স্থিতিশীল রাখা ও বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ সংরক্ষণ, সভরেন বন্ড ইস্যুর বিষয়ে কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। এছাড়া রেমিট্যান্স ও প্রত্যক্ষ বৈদেশিক বিনিয়োগ বাড়ানো ব্যবস্থা নিতে বলা বলেছেন অর্থমন্ত্রী।
সারসংক্ষেপে মুদ্রাস্ফীতি সহনীয় রাখার লক্ষ্যে অনুত্পাদনশীল খাতে ব্যয় নিয়ন্ত্রণ ও রাজস্ব ঘাটতি সহনীয় রাখার তাগিদ দেওয়া হয়। বাজারে সুস্থ প্রতিযোগিতা ও স্বচ্ছতা নিশ্চিত করতে ইতোমধ্যে অনুমোদিত ‘প্রতিযোগিতা আইন’-এর বাস্তবায়ন এবং কার্যকর বাজার নজরদারির সুপারিশ করা হয়েছে।
বৈদেশিক অর্থায়ন বাড়াতে পাইপলাইনে থাকা বৈদেশিক সাহায্য দ্রুত ছাড় করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে অর্থ মন্ত্রণালয় থেকে। আটকে থাকা অর্থ ছাড় করতে ১০ মন্ত্রণালয়ের প্রকল্প নিয়মিত পরীবিক্ষণ করার কথা বলা হয়েছে। একইসঙ্গে বৈদেশিক সাহায্যপুষ্ট ৫০টি বড় প্রকল্পের বাস্তবায়ন অগ্রগতি পর্যালোচনা করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
বাজেট বাস্তবায়নের মাধ্যমে সার্বিক উন্নয়ন করার জন্য অনুন্নয়ন বাজেটের আওতায় ব্যয় সীমিত রাখার নির্দেশ দিয়েছেন অর্থমন্ত্রী। এ ক্ষেত্রে নতুন দফতর প্রতিষ্ঠা ও নতুন ভাতা প্রচলন না করা এবং বিদ্যমান ভাতার হার না বাড়ানোর কথা বলা হয়েছে। গাড়ি কেনা, ভ্রমণ, লোকবল নিয়োগসহ স্বেচ্ছাধীন খাতে ব্যয় কমিয়ে আনা, বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচি (এডিপি) বাস্তবায়নে অগ্রাধিকার প্রকল্পে জোর দেওয়ার কথাও বলা হয়েছে।
সরকারের ভর্তুকি কমাতে বেশ কিছু নির্দেশ রয়েছে অর্থমন্ত্রীর। সরকারি ভর্তুকি ব্যবস্থাপনার একটি সমন্বিত নীতি-কৌশল নির্ধারণ, বিদ্যুত্ উত্পাদনে দক্ষতা বাড়িয়ে ইউনিটপ্রতি উত্পাদন ব্যয় কমানোর কথা বলা হয়েছে। এছাড়াও রেন্টাল বিদ্যুেকন্দ্র থেকে বিদ্যুত্ কেনার পরিমাণ কমিয়ে আনা, দক্ষতা বাড়িয়ে জ্বালানি ব্যয় কমানোর কথা বলা হয়েছে।
এতে বলা হয়েছে, রাষ্ট্রায়ত্ত প্রতিষ্ঠানে লোকসান কমাতে পরিকল্পনা অনুযায়ী দু’একটি করপোরেশন সরকারি খাতে রেখে বাকি সব বেসরকারিকরণ করতে হবে। এছাড়া সরকারি সব কোম্পানির ব্যালেন্স শিট পর্যালোচনা করে একটি বার্ষিক প্রতিবেদন অর্থ বিভাগের মনিটরিং সেলের মাধ্যমে অর্থনৈতিক বিষয়ক কমিটিতে উপস্থাপনের ব্যবস্থা করতে হবে।

সেতু নির্মাণে ১২০ কোটি ডলার ঋণসহায়তা দেওয়ার কথা ছিল বিশ্বব্যাংকের। কিন্তু প্রকল্পের পরামর্শক নিয়োগ প্রক্রিয়ায় দুর্নীতির অভিযোগ করে গত ৩০ জুন ঋণচুক্তি বাতিল করে সংস্থাটি। এ নিয়ে সরকারের সঙ্গে সংস্থার টানাপড়েন চলছে। এদিকে গত মাসে বাংলাদেশ ব্যাংকের এক প্রতিবেদনে দেশের ব্যাংকিং ইতিহাসে সবচেয়ে বড় ঋণ কেলেঙ্কারির তথ্য ফাঁস হয়ে গেছে। রাষ্ট্রায়ত্ত সোনালী ব্যাংকের রূপসী বাংলা হোটেল শাখা হলমার্ক নামে একটি অখ্যাত ব্যবসায়ী গ্রুপসহ কয়েকটি প্রতিষ্ঠানকে অনিয়মের মাধ্যমে সাড়ে তিন হাজার কোটি টাকা ঋণ দিয়েছে। আইএমএফ এ বিষয়গুলোকে বেশ গুরুত্বের সঙ্গে নিতে পারে বলে সংশ্লিষ্টদের আশঙ্কা। আর তাতে ঋণের বাকি অর্থ ছাড়করণ স্থগিত হয়ে যেতে পারে। এমন বাস্তবতায় অর্থ মন্ত্রণালয়ের আলোচিত সারসংক্ষেপে বিভিন্ন বিষয়ে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
চলতি অর্থবছরের (২০১২-১৩) সামষ্টিক অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতা রক্ষা ও চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় চিহ্নিত নীতি-কৌশল ও করণীয় বিষয়ক এক সারসংক্ষেপে বিষয়টি উল্লেখ করা হয়। সম্প্রতি এই সারসংক্ষেপ অনুমোদন করেন অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত। এই সারসংক্ষেপের অনুমোদিত সুপারিশগুলো বাস্তবায়নে সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয় ও বিভাগকে নির্দেশ দেন অর্থমন্ত্রী।
অর্থ মন্ত্রণালয়ের সারসংক্ষেপে চলতি বাজেটের অর্থ পদ্মা সেতু প্রকল্পে ব্যবহারে সতর্ক থাকতে বলা হয়েছে, যাতে উন্নয়ন সহযোগীদের বিষয়টি সাংঘর্ষিক হয়ে না পড়ে। এ ক্ষেত্রে পদ্মা সেতুসহ অবকাঠামো উন্নয়ন ও বিদ্যুত্ প্রকল্প বাস্তবায়নে আগামী তিন বছরের জন্য সম্পদের ব্যবস্থা করার সুপারিশ করা হয়েছে।
পুঁজিবাজার স্থিতিশীল রাখতে তিনটি সুপারিশ করা হয়েছে সারসংক্ষেপে। এর মধ্যে রয়েছে পুঁজিবাজারের সঙ্গে রাজনীতির সম্পৃক্ততা না থাকা, পেশাজীবীদের মাধ্যমে পুঁজিবাজার পরিচালনা ও পুঁজিবাজার বিষয়ে মানুষের সচেতনতা বাড়ানো।
ব্যাংক কোম্পানি আইনের সংশোধনী প্রস্তাব জাতীয় সংসদে উত্থাপনের সুপারিশ করেছেন অর্থমন্ত্রী। এছাড়া আর্থিক খাত সংস্কারের অংশ হিসেবে আর্থিক খাতের পরিচালকদের ওরিয়েন্টেশন ও তাদের জন্য আচরণ বা পথনির্দেশ আইন প্রণয়নের সুপারিশ করা হয়েছে। আর্থিক খাত সংস্কারের বিষয়ে আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃত উত্তম মানদণ্ডের সঙ্গে সঙ্গতি রেখে ঋণশ্রেণীকরণ ও ঋণ প্রভিশনিং, আর্থিক খাতের স্থিতিশীলতা রক্ষায় ফিন্যান্সিয়াল রিপোর্টিং আইন দ্রুত প্রণয়নের মাধ্যমে রেগুলেটরি কাউন্সিল গঠনের সুপারিশ করা হয়েছে।
টাকার বিনিময় হার স্থিতিশীল রাখা ও বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ সংরক্ষণ, সভরেন বন্ড ইস্যুর বিষয়ে কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। এছাড়া রেমিট্যান্স ও প্রত্যক্ষ বৈদেশিক বিনিয়োগ বাড়ানো ব্যবস্থা নিতে বলা বলেছেন অর্থমন্ত্রী।
সারসংক্ষেপে মুদ্রাস্ফীতি সহনীয় রাখার লক্ষ্যে অনুত্পাদনশীল খাতে ব্যয় নিয়ন্ত্রণ ও রাজস্ব ঘাটতি সহনীয় রাখার তাগিদ দেওয়া হয়। বাজারে সুস্থ প্রতিযোগিতা ও স্বচ্ছতা নিশ্চিত করতে ইতোমধ্যে অনুমোদিত ‘প্রতিযোগিতা আইন’-এর বাস্তবায়ন এবং কার্যকর বাজার নজরদারির সুপারিশ করা হয়েছে।
বৈদেশিক অর্থায়ন বাড়াতে পাইপলাইনে থাকা বৈদেশিক সাহায্য দ্রুত ছাড় করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে অর্থ মন্ত্রণালয় থেকে। আটকে থাকা অর্থ ছাড় করতে ১০ মন্ত্রণালয়ের প্রকল্প নিয়মিত পরীবিক্ষণ করার কথা বলা হয়েছে। একইসঙ্গে বৈদেশিক সাহায্যপুষ্ট ৫০টি বড় প্রকল্পের বাস্তবায়ন অগ্রগতি পর্যালোচনা করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
বাজেট বাস্তবায়নের মাধ্যমে সার্বিক উন্নয়ন করার জন্য অনুন্নয়ন বাজেটের আওতায় ব্যয় সীমিত রাখার নির্দেশ দিয়েছেন অর্থমন্ত্রী। এ ক্ষেত্রে নতুন দফতর প্রতিষ্ঠা ও নতুন ভাতা প্রচলন না করা এবং বিদ্যমান ভাতার হার না বাড়ানোর কথা বলা হয়েছে। গাড়ি কেনা, ভ্রমণ, লোকবল নিয়োগসহ স্বেচ্ছাধীন খাতে ব্যয় কমিয়ে আনা, বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচি (এডিপি) বাস্তবায়নে অগ্রাধিকার প্রকল্পে জোর দেওয়ার কথাও বলা হয়েছে।
সরকারের ভর্তুকি কমাতে বেশ কিছু নির্দেশ রয়েছে অর্থমন্ত্রীর। সরকারি ভর্তুকি ব্যবস্থাপনার একটি সমন্বিত নীতি-কৌশল নির্ধারণ, বিদ্যুত্ উত্পাদনে দক্ষতা বাড়িয়ে ইউনিটপ্রতি উত্পাদন ব্যয় কমানোর কথা বলা হয়েছে। এছাড়াও রেন্টাল বিদ্যুেকন্দ্র থেকে বিদ্যুত্ কেনার পরিমাণ কমিয়ে আনা, দক্ষতা বাড়িয়ে জ্বালানি ব্যয় কমানোর কথা বলা হয়েছে।
এতে বলা হয়েছে, রাষ্ট্রায়ত্ত প্রতিষ্ঠানে লোকসান কমাতে পরিকল্পনা অনুযায়ী দু’একটি করপোরেশন সরকারি খাতে রেখে বাকি সব বেসরকারিকরণ করতে হবে। এছাড়া সরকারি সব কোম্পানির ব্যালেন্স শিট পর্যালোচনা করে একটি বার্ষিক প্রতিবেদন অর্থ বিভাগের মনিটরিং সেলের মাধ্যমে অর্থনৈতিক বিষয়ক কমিটিতে উপস্থাপনের ব্যবস্থা করতে হবে।
No comments:
Post a Comment