যুদ্ধাপরাধের মামলা দ্রুত নিষ্পত্তিতে সংসদে বিল উত্থাপন
![]() |
সংসদ ভবন থেকে: আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইবুনালে চলমান যুদ্ধাপরাধের মামলাগুলোর দ্রুত নিষ্পত্তিতে সংসদে বিল উত্থাপন করা হয়েছে। রায়ের পর আপিলের সময়সীমা ৬০ দিনের পরিবর্তে ৩০ দিন করার বিধান রেখে এ বিল উত্থাপন করা হয়ছে।
মঙ্গলবার জাতীয় সংসদে ‘ইন্টারন্যাশনাল ক্রাইমস (ট্রাইবুনালস) (সেকেন্ড অ্যামেন্ডমেন্ট) বিল-২০১২’ উত্থাপন করেন আইন প্রতিমন্ত্রী কামরুল ইসলাম।
পরে বিলটি ৩ দিনের মধ্যে পরীক্ষা করে সংসদে রিপোর্ট দেওয়ার জন্য আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটিতে পাঠানো হয়।
গত ৩ সেপ্টেম্বর বিলটি মন্ত্রিসভার অনুমোদন পায়।
প্রস্তাবিত আইনে রায় ঘোষণার দিনই রায়ের সার্টিফায়েড কপি উভয় পক্ষকে দেওয়ার বিধান রাখা হয়েছে। ওই কপি পাওয়ার ৩০ দিনের মধ্যেই আপিল করার বিধান রাখা হয়েছে। এর আগে আপিল করার সময়সীমা ৬০ দিন ছিলো।
বিলের উদ্দেশ্য ও কারণ সম্বলিত বিবৃতিতে বলা হয়েছে, বিলটি আইনে পরিণত হলে যুদ্ধাপরাধসহ মানবতাবিরোধী অপরাধের বিচার দ্রুত নিষ্পন্ন করা সম্ভব হবে।
প্রসঙ্গত, গত ১৩ জুন এক ট্রাইব্যুনাল থেকে অন্য ট্রইব্যুনালে মামলা স্থানান্তরের বিধান রেখে ইন্টারন্যাশনাল ক্রাইমস (ট্রাইবুনালস) (অ্যামেন্ডমেন্ট) বিল-২০১২ সংসদে পাস হয়।
যুদ্ধাপরাধসহ মানবতাবিরোধী অপরাধের বিচার করতে ২০১০ সালের ২৫ মার্চ প্রথম আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল গঠন করা হয়। এ বছরের ২২ মার্চ গঠিত হয় দ্বিতীয় ট্রাইব্যুনাল।
মঙ্গলবার জাতীয় সংসদে ‘ইন্টারন্যাশনাল ক্রাইমস (ট্রাইবুনালস) (সেকেন্ড অ্যামেন্ডমেন্ট) বিল-২০১২’ উত্থাপন করেন আইন প্রতিমন্ত্রী কামরুল ইসলাম।
পরে বিলটি ৩ দিনের মধ্যে পরীক্ষা করে সংসদে রিপোর্ট দেওয়ার জন্য আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটিতে পাঠানো হয়।
গত ৩ সেপ্টেম্বর বিলটি মন্ত্রিসভার অনুমোদন পায়।
প্রস্তাবিত আইনে রায় ঘোষণার দিনই রায়ের সার্টিফায়েড কপি উভয় পক্ষকে দেওয়ার বিধান রাখা হয়েছে। ওই কপি পাওয়ার ৩০ দিনের মধ্যেই আপিল করার বিধান রাখা হয়েছে। এর আগে আপিল করার সময়সীমা ৬০ দিন ছিলো।
বিলের উদ্দেশ্য ও কারণ সম্বলিত বিবৃতিতে বলা হয়েছে, বিলটি আইনে পরিণত হলে যুদ্ধাপরাধসহ মানবতাবিরোধী অপরাধের বিচার দ্রুত নিষ্পন্ন করা সম্ভব হবে।
প্রসঙ্গত, গত ১৩ জুন এক ট্রাইব্যুনাল থেকে অন্য ট্রইব্যুনালে মামলা স্থানান্তরের বিধান রেখে ইন্টারন্যাশনাল ক্রাইমস (ট্রাইবুনালস) (অ্যামেন্ডমেন্ট) বিল-২০১২ সংসদে পাস হয়।
যুদ্ধাপরাধসহ মানবতাবিরোধী অপরাধের বিচার করতে ২০১০ সালের ২৫ মার্চ প্রথম আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল গঠন করা হয়। এ বছরের ২২ মার্চ গঠিত হয় দ্বিতীয় ট্রাইব্যুনাল।
No comments:
Post a Comment