অসুস্থ রাজনীতিরই বলি হলো খবির
অসুস্থ রাজনীতির বলি হলো মতলবের যুবলীগ নেতা খবির হোসেন| স্থানীয় এমপি এম রফিকুল ইসলামের পিএস থাকা সত্ত&ধসঢ়;বেও এমপি পরিবারের সদস্যদের ব্যক্তি স্বার্থ চরিতার্থ করার উদ্দেশ্যেই যুবলীগ নেতা খবির হোসেনকে সন্ত্রাসী কায়দায় হত্যা করার লক্ষ্যেই তার ওপর বর্বরোচিত হামলা চালানো হয়| অতঃপর সে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যায়| ঢাকার ধানমণ্ডিস্থ গ্রীন লাইফ হাসপাতালে ৩ সেপ্টেম্বর মারা গেলেও খবিরকে লাইফ সাপোর্ট লাগিয়ে বেঁচে আছে এমন নাটকের দৃশ্যও চলতে থাকে| কারা এ নাটকের নেপথ্যে ছিলো, তা মতলবের সচেতন মানুষজনও জেনে গেছে| অবশ্য তাদের নাটকের যবনিকা ঘটে গত ৫ সেপ্টেম্বর মতলবে ৩টি জানাজা শেষে খবিরের দাফন প্রক্রিয়ার মধ্য দিয়ে|
যুবলীগ নেতা খবির হোসেন হয়তো জীবিত থাকলে কখনো এতো পুলিশ বাহিনীর সদস্য, র্যাব, ডিবি পুলিশ, বিভিন্ন গোয়েন্দা সংস্থার লোকজন এবং সরকারি কর্মকর্ত দেখতো না তার নিজ এলাকায়| কিন্তু তার মৃতু্যর পর জানাজা থেকে শুরম্ন করে দাফন পর্যনত&ধসঢ়;দ নওগাঁও গ্রামে এদের উপস্থিতি প্রমাণ করে, সন্ত্রাসীদের নেপথ্য গডফাদার খুবই শক্তিশালী| সাবেক ছাত্রলীগ নেতা এবং মৃতু্যর আগ মুহূর্ত পর্যনত&ধসঢ়;দ মতলব দক্ষিণ উপজেলা যুবলীগের সমাজকল্যাণ বিষয়ক সম্পাদক ছিলেন খবির হোসেন| অথচ তার বর্বরোচিত হামলা এবং পরবর্তীতে করম্নণ মৃতু্যর ঘটনা নিয়ে মতলব দক্ষিণ উপজেলা যুবলীগের ভূমিকা ছিলো অনেকটা রহস্যজনক| এমনকি তাদের অভিভাবক সংগঠন মতলব দক্ষিণ আওয়ামী লীগের ভূমিকাও ছিলো রহস্যে ঢাকা|
হামলার পরদিন থেকে অনবরত আন্দোলন, সংগ্রাম, বিক্ষোভ, সড়ক অবরোধ, কালো পতাকা উত্তোলন, ভাংচুর, অগি&ধসঢ়;ন সংযোগ এবং সর্বশেষ এমপির কুশপুত্তলিকা দাহ কর্মসূচি দিয়ে হামলা ও হত্যার প্রতিবাদ করেছে উত্তর উপাদী ইউনিয়নের নওগাঁও গ্রামবাসী| তাদের আন্দোলন-সংগ্রামে অংশগ্রহণ ছিলো রাজনীতির ঊধর্ে&ধসঢ়;ব| এলাকার স্বার্থে সকল রাজনৈতিক দল এখানে এক এবং অভিন্ন থেকে কাজ করেছে| খবির হোসেন হত্যাটি ছিলো সম্পূর্ণ ব্যক্তিস্বার্থের কারণে| ’কান টানলে যেমনি মাথা আসে’ তেমনি ঘটনাটির পর্যালোচনা বা অনুসন্ধান করলে সহজেই বেরিয়ে আসবে স্থানীয় এমপির ছাত্রছায়ায় থাকা সন্ত্রাসীরাই এহেন ঘটনা ঘটিয়েছে| তার জ্বলনত&ধসঢ়;দ উদাহরণ হচ্ছে গত ৭ সেপ্টেম্বর দিবাগত রাত ভোর ৪টায় এ হামলার প্রধান আসামী সাগর দেওয়ান আটকের মধ্য দিয়ে| কারণ আটক সাগর দেওয়ান এমপি এম রফিকুল ইসলামের ভাতিজা|
মতলবে যুবলীগ নেতা খবির হোসেনের হত্যা প্রসঙ্গে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ চাঁদপুর জেলা শাখার সাধারণ সম্পাদক আবু নঈম দুলাল পাটোয়ারী তার সংক্ষিপ্ত প্রতিক্রিয়ায় বলেন, সন্ত্রাসীদের কোনো রাজনৈতিক পরিচয় থাকতে পারে না| সন্ত্রাসী- সন্ত্রাসীই! হত্যার সাথে যারাই জড়িত দ্রম্নত তাদের গ্রেফতার করে দৃষ্টানত&ধসঢ়;দমূলক শাসত&ধসঢ়;দি দেয়া হোক| এ ব্যাপারে কোনো ছাড় নেই| আমি আশা করবো, জেলা পুলিশ সুপার বলিষ্ঠ ভূমিকা নেবেন|
এ ব্যাপারে মতলব দক্ষিণ উপজেলা আওয়ামী লীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি এএইচএম গিয়াসউদ্দিন বলেন, আমরা দলীয়ভাবে এ বিষয়ে সিদ্ধানত&ধসঢ়;দ নেবো| ইতিমধ্যে উত্তর উপাদী ইউনিয়ন আওয়ামী লীগ মিলাদ ও স্মরণ সভা করেছে| জেলা আওয়ামী লীগ নেতাদের সাথে আলাপ করে পরবর্তীতে আমরা কর্মসূচি গ্রহণ করবো| তিনি দাবি জানান, সুষ্ঠু তদনত&ধসঢ়;দ সাপেক্ষে যাতে এ ঘটনার যথার্থ বিচার হয়- সে বিষয়টি অবশ্যই নজর রাখতে হবে| এ ঘটনার ব্যাপারে এমপি মহোদয়ের সাথে আলাপ হয়েছে| তিনিও এ ঘটনার সুষ্ঠু বিচার চান|
মতলব দক্ষিণ উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক কবির আহমেদ অসুস্থ থাকার কারণে মোবাইলে এ ব্যাপারে কথা বলতে অপারগতা প্রকাশ করেন| তিনি এ ব্যাপারে কোনো কথা না বলে সভাপতির সাথে কথা বলতে অনুরোধ করেন|
চাঁদপুর জেলা যুবলীগের সভাপতি মিজানুর রহমান কালু ভূঁইয়া তার প্রতিক্রিয়ায় বলেন, জেলা যুবলীগ কোনো মানুষের মৃতু্য এমনভাবে কামনা করে না| একজন সচেতন রাজনৈতিক কর্মী হিসেবেও এমনিভাবে কারো মৃতু্য কামনা করি না| সুষ্ঠু তদনত&ধসঢ়;দের মাধ্যমে প্রকৃত দোষীদের গ্রেফতার করে আইনের মাধ্যমে বিচারের দাবি জানাচ্ছি| অহেতুক কোনো নিরীহ মানুষ যাতে হয়রানির শিকার না হয়| যুবলীগ নেতা খবির হত্যাটি কোনো রাজনৈতিক কারণে নয়, সম্পূর্ণ ব্যক্তি স্বার্থে হত্যাকাণ্ডটি ঘটেছে| এটি নিতানত&ধসঢ়;দই দুঃখজনক ঘটনা| যারা হত্যা করেছে আলস্নাহ&ধসঢ়; তাদের ক্ষমা করবেন না| জননেত্রী শেখ হাসিনার মতো আমারও বক্তব্য সুস্পষ্ট ঃ সন্ত্রাসীদের কোনো দল নেই| আমরা সবাই সম্মিলিতভাবে এর প্রতিবাদ জানাচ্ছি|
এ দিকে মতলব দক্ষিণ উপজেলা যুবলীগের সভাপতি জহির সরকার তার যুবলীগের কথা না বলে বারবার উপজেলা আওয়ামী লীগ সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকের নাম উচ্চারণ করে বলেন যে, এরা ঢাকা থেকে আসলে বসে মিটিং করে তাদের কর্মসূচির সিদ্ধানত&ধসঢ়;দ নেবেন| ’এ ঘটনার ব্যাপারে আপনার সাথে সন্ত্রাসী চক্রের বা গড ফাদারের আপোষ হয়েছে কি না’ এমন প্রশ্ন করা হলে তিনি তা এড়িয়ে যান| এমনকি খবির হত্যার বিষয়ে তার প্রতিক্রিয়া জানতে চাইলে তিনি ১ ঘণ্টা পর মোবাইল করতে বলেন| কিন্তু ১ ঘণ্টা পর তার মোবাইল নম্বরটি (০১৭১২১৩১৪৮৭) বন্ধ পাওয়া যায়|
চাঁদপুর জেলা যুবলীগের কার্যনির্বাহী সদস্য আওলাদ হোসেন লিটন বলেন, এটি জঘন্যতম হত্যাকাণ্ড| আমরা চাই এ ঘটনার সাথে প্রত্যক্ষ এবং পরোক্ষভাবে জড়িতদের নাম প্রকাশ করা হোক| দোষী ব্যক্তিদের আটক করে দৃষ্টানত&ধসঢ়;দমূলক শাসত&ধসঢ়;দি দেয়া হবে এমনটিই প্রত্যাশা করছে মতলববাসী| প্রকৃত ঘটনা এবং প্রকৃত দোষীদের যেনো আড়াল করার সুযোগ না পায় ঘটনার সাথে জড়িত গডফাদাররা| অহেতুক নিরীহ মানুষকে যেনো হয়রানি করা না হয়- নিরপেক্ষ তদনত&ধসঢ়;দ সাপেক্ষে সে বিষয়টি লক্ষ্য রাখতে হবে|
যুবলীগ নেতা খবির হোসেন হয়তো জীবিত থাকলে কখনো এতো পুলিশ বাহিনীর সদস্য, র্যাব, ডিবি পুলিশ, বিভিন্ন গোয়েন্দা সংস্থার লোকজন এবং সরকারি কর্মকর্ত দেখতো না তার নিজ এলাকায়| কিন্তু তার মৃতু্যর পর জানাজা থেকে শুরম্ন করে দাফন পর্যনত&ধসঢ়;দ নওগাঁও গ্রামে এদের উপস্থিতি প্রমাণ করে, সন্ত্রাসীদের নেপথ্য গডফাদার খুবই শক্তিশালী| সাবেক ছাত্রলীগ নেতা এবং মৃতু্যর আগ মুহূর্ত পর্যনত&ধসঢ়;দ মতলব দক্ষিণ উপজেলা যুবলীগের সমাজকল্যাণ বিষয়ক সম্পাদক ছিলেন খবির হোসেন| অথচ তার বর্বরোচিত হামলা এবং পরবর্তীতে করম্নণ মৃতু্যর ঘটনা নিয়ে মতলব দক্ষিণ উপজেলা যুবলীগের ভূমিকা ছিলো অনেকটা রহস্যজনক| এমনকি তাদের অভিভাবক সংগঠন মতলব দক্ষিণ আওয়ামী লীগের ভূমিকাও ছিলো রহস্যে ঢাকা|
হামলার পরদিন থেকে অনবরত আন্দোলন, সংগ্রাম, বিক্ষোভ, সড়ক অবরোধ, কালো পতাকা উত্তোলন, ভাংচুর, অগি&ধসঢ়;ন সংযোগ এবং সর্বশেষ এমপির কুশপুত্তলিকা দাহ কর্মসূচি দিয়ে হামলা ও হত্যার প্রতিবাদ করেছে উত্তর উপাদী ইউনিয়নের নওগাঁও গ্রামবাসী| তাদের আন্দোলন-সংগ্রামে অংশগ্রহণ ছিলো রাজনীতির ঊধর্ে&ধসঢ়;ব| এলাকার স্বার্থে সকল রাজনৈতিক দল এখানে এক এবং অভিন্ন থেকে কাজ করেছে| খবির হোসেন হত্যাটি ছিলো সম্পূর্ণ ব্যক্তিস্বার্থের কারণে| ’কান টানলে যেমনি মাথা আসে’ তেমনি ঘটনাটির পর্যালোচনা বা অনুসন্ধান করলে সহজেই বেরিয়ে আসবে স্থানীয় এমপির ছাত্রছায়ায় থাকা সন্ত্রাসীরাই এহেন ঘটনা ঘটিয়েছে| তার জ্বলনত&ধসঢ়;দ উদাহরণ হচ্ছে গত ৭ সেপ্টেম্বর দিবাগত রাত ভোর ৪টায় এ হামলার প্রধান আসামী সাগর দেওয়ান আটকের মধ্য দিয়ে| কারণ আটক সাগর দেওয়ান এমপি এম রফিকুল ইসলামের ভাতিজা|
মতলবে যুবলীগ নেতা খবির হোসেনের হত্যা প্রসঙ্গে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ চাঁদপুর জেলা শাখার সাধারণ সম্পাদক আবু নঈম দুলাল পাটোয়ারী তার সংক্ষিপ্ত প্রতিক্রিয়ায় বলেন, সন্ত্রাসীদের কোনো রাজনৈতিক পরিচয় থাকতে পারে না| সন্ত্রাসী- সন্ত্রাসীই! হত্যার সাথে যারাই জড়িত দ্রম্নত তাদের গ্রেফতার করে দৃষ্টানত&ধসঢ়;দমূলক শাসত&ধসঢ়;দি দেয়া হোক| এ ব্যাপারে কোনো ছাড় নেই| আমি আশা করবো, জেলা পুলিশ সুপার বলিষ্ঠ ভূমিকা নেবেন|
এ ব্যাপারে মতলব দক্ষিণ উপজেলা আওয়ামী লীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি এএইচএম গিয়াসউদ্দিন বলেন, আমরা দলীয়ভাবে এ বিষয়ে সিদ্ধানত&ধসঢ়;দ নেবো| ইতিমধ্যে উত্তর উপাদী ইউনিয়ন আওয়ামী লীগ মিলাদ ও স্মরণ সভা করেছে| জেলা আওয়ামী লীগ নেতাদের সাথে আলাপ করে পরবর্তীতে আমরা কর্মসূচি গ্রহণ করবো| তিনি দাবি জানান, সুষ্ঠু তদনত&ধসঢ়;দ সাপেক্ষে যাতে এ ঘটনার যথার্থ বিচার হয়- সে বিষয়টি অবশ্যই নজর রাখতে হবে| এ ঘটনার ব্যাপারে এমপি মহোদয়ের সাথে আলাপ হয়েছে| তিনিও এ ঘটনার সুষ্ঠু বিচার চান|
মতলব দক্ষিণ উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক কবির আহমেদ অসুস্থ থাকার কারণে মোবাইলে এ ব্যাপারে কথা বলতে অপারগতা প্রকাশ করেন| তিনি এ ব্যাপারে কোনো কথা না বলে সভাপতির সাথে কথা বলতে অনুরোধ করেন|
চাঁদপুর জেলা যুবলীগের সভাপতি মিজানুর রহমান কালু ভূঁইয়া তার প্রতিক্রিয়ায় বলেন, জেলা যুবলীগ কোনো মানুষের মৃতু্য এমনভাবে কামনা করে না| একজন সচেতন রাজনৈতিক কর্মী হিসেবেও এমনিভাবে কারো মৃতু্য কামনা করি না| সুষ্ঠু তদনত&ধসঢ়;দের মাধ্যমে প্রকৃত দোষীদের গ্রেফতার করে আইনের মাধ্যমে বিচারের দাবি জানাচ্ছি| অহেতুক কোনো নিরীহ মানুষ যাতে হয়রানির শিকার না হয়| যুবলীগ নেতা খবির হত্যাটি কোনো রাজনৈতিক কারণে নয়, সম্পূর্ণ ব্যক্তি স্বার্থে হত্যাকাণ্ডটি ঘটেছে| এটি নিতানত&ধসঢ়;দই দুঃখজনক ঘটনা| যারা হত্যা করেছে আলস্নাহ&ধসঢ়; তাদের ক্ষমা করবেন না| জননেত্রী শেখ হাসিনার মতো আমারও বক্তব্য সুস্পষ্ট ঃ সন্ত্রাসীদের কোনো দল নেই| আমরা সবাই সম্মিলিতভাবে এর প্রতিবাদ জানাচ্ছি|
এ দিকে মতলব দক্ষিণ উপজেলা যুবলীগের সভাপতি জহির সরকার তার যুবলীগের কথা না বলে বারবার উপজেলা আওয়ামী লীগ সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকের নাম উচ্চারণ করে বলেন যে, এরা ঢাকা থেকে আসলে বসে মিটিং করে তাদের কর্মসূচির সিদ্ধানত&ধসঢ়;দ নেবেন| ’এ ঘটনার ব্যাপারে আপনার সাথে সন্ত্রাসী চক্রের বা গড ফাদারের আপোষ হয়েছে কি না’ এমন প্রশ্ন করা হলে তিনি তা এড়িয়ে যান| এমনকি খবির হত্যার বিষয়ে তার প্রতিক্রিয়া জানতে চাইলে তিনি ১ ঘণ্টা পর মোবাইল করতে বলেন| কিন্তু ১ ঘণ্টা পর তার মোবাইল নম্বরটি (০১৭১২১৩১৪৮৭) বন্ধ পাওয়া যায়|
চাঁদপুর জেলা যুবলীগের কার্যনির্বাহী সদস্য আওলাদ হোসেন লিটন বলেন, এটি জঘন্যতম হত্যাকাণ্ড| আমরা চাই এ ঘটনার সাথে প্রত্যক্ষ এবং পরোক্ষভাবে জড়িতদের নাম প্রকাশ করা হোক| দোষী ব্যক্তিদের আটক করে দৃষ্টানত&ধসঢ়;দমূলক শাসত&ধসঢ়;দি দেয়া হবে এমনটিই প্রত্যাশা করছে মতলববাসী| প্রকৃত ঘটনা এবং প্রকৃত দোষীদের যেনো আড়াল করার সুযোগ না পায় ঘটনার সাথে জড়িত গডফাদাররা| অহেতুক নিরীহ মানুষকে যেনো হয়রানি করা না হয়- নিরপেক্ষ তদনত&ধসঢ়;দ সাপেক্ষে সে বিষয়টি লক্ষ্য রাখতে হবে|
No comments:
Post a Comment