উড়োজাহাজে চরে ভিক্ষা করতে যান তারা
রমজান মাসে দুবাইয়ের ধনকুবেররা বিপুল অংকের টাকা জাকাত দিয়ে থাকেন। অথচ এজন্য ভিক্ষুকের তেমন দেখা মেলেনা। কারন দুবাইতে ভিক্ষাবৃত্তি একটি দণ্ডনীয় অপরাধ।
আর এ সুযোগ নিতেই উল্লেখযোগ্য সংখ্যক ভারতীয় নাগরিক উড়োজাহাজে চড়ে দুবাই যান জাকাতের টাকা ভিক্ষা করতে।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যমেই সম্প্রতি এই আন্তর্জাতিক ভিক্ষুকদের কার্যক্রমের ওপর একটি চাঞ্চল্যকর প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়েছে। সংবাদমাধ্যম জানিয়েছে, দুবাইয়ে ভিক্ষাবৃত্তিতে জড়িত থাকার অভিযোগে সম্প্রতি ১৩১ ভারতীয় নাগরিককে আটক করেছে সেখানকার পুলিশ। এদের সবাই ৪৫ দিনের ভ্রমণ ভিসায় ঢুকে পড়ে দুবাইয়ে।
পবিত্র রমজান মাসে আরব দেশগুলোর ধনী ব্যক্তিরা সাধারণত জাকাত দানে উৎসাহী হন। কিন্তু তেল সম্পদের প্রাচুর্যে ধনী উপসাগরীয় দেশগুলোর স্থানীয় বাসিন্দাদের মধ্যে জাকাত নেওয়ার মতো কেউ নেই। তাই ধনকুবেরদের কাছে হাত পেতে জাকাত গ্রহণের সুযোগটি নেন ভারতসহ অন্যান্য কয়েকটি এশীয় দেশের এক শ্রেণির মানুষ। রমজানে তারাই উড়ে যান দুবাইসহ উপসাগরীয় দেশগুলোতে।
দুবাইয়ের মতো জৌলুসময় নগরীগুলোতে এ মাসে কোনো কাজ না করে শুধু হাত পাতলেই পাওয়া যায় কাঁড়ি কাঁড়ি দিরহাম। ধনকুবেররা ভিক্ষাবৃত্তির আইন জানলেও জাকাত গ্রহণের লোক পেয়ে অনেকটা স্বস্তির হাসি দিয়ে মুক্ত হস্তে দান করেন।
সূত্রের তথ্য অনুযায়ী, নিজের দেশে উপযুক্ত রোজগারের ব্যবস্থা থাকলেও অনেকেই রমজান মাসে দুবাই যান ভিক্ষাবৃত্তির মাধ্যমে জাকাত সংগ্রহ করতে। ভিক্ষার টাকা থেকে দুবাইয়ে থাকা খাওয়া ও বিমান ভাড়া বাদ দিয়েও একটি ভালো অংকের অর্থ নিজের দেশে নিয়ে যেতে পারেন তারা।
দুবাইয়ের একটি মিডিয়া সংস্থায় কর্মরত এক তরুণ চাকরিজীবী জানান, কয়েকদিন আগেই রাস্তায় মাত্র দশ মিনিট হাত পেতে কোনো ঝঞ্ঝাট ছাড়াই ১২শ দিরহাম বা ভারতীয় টাকায় ১৬ হাজার ২শ’ রুপি উপার্জনে সক্ষম হন তিনি।
ভিক্ষাবৃত্তির অভিযোগে গ্রেফতার হওয়াদের সর্বোচ্চ তিন মাসের কারাদণ্ডের বিধান আছে দুবাইয়ে। তবে এ ব্যাপারে উপসাগরীয় এলাকায় কর্মরত এক ভারতীয় কূটনৈতিক বলেন, ধরা পড়ার ঝুঁকি সম্পর্কে জেনে শুনেই এ সব লোক দুবাইয়ে আসে ভিক্ষা করতে। রমজান মাসে ভিক্ষাবৃত্তির মাধ্যমে অল্প সময়েই বেশি উপার্জনের সুযোগ থাকায় এ ঝুঁকিকে থোরাই কেয়ার করেন তারা।
ভারতের এ সব আন্তর্জাতিক ভিক্ষুক সাধারণত সংঘবদ্ধ চক্রের যে কোনো দালালের থেকে ৭৫ হাজার ভারতীয় রুপির বিনিময়ে দুবাইয়ের ভিসা সংগ্রহ করে থাকেন।
আর এ সুযোগ নিতেই উল্লেখযোগ্য সংখ্যক ভারতীয় নাগরিক উড়োজাহাজে চড়ে দুবাই যান জাকাতের টাকা ভিক্ষা করতে।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যমেই সম্প্রতি এই আন্তর্জাতিক ভিক্ষুকদের কার্যক্রমের ওপর একটি চাঞ্চল্যকর প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়েছে। সংবাদমাধ্যম জানিয়েছে, দুবাইয়ে ভিক্ষাবৃত্তিতে জড়িত থাকার অভিযোগে সম্প্রতি ১৩১ ভারতীয় নাগরিককে আটক করেছে সেখানকার পুলিশ। এদের সবাই ৪৫ দিনের ভ্রমণ ভিসায় ঢুকে পড়ে দুবাইয়ে।
পবিত্র রমজান মাসে আরব দেশগুলোর ধনী ব্যক্তিরা সাধারণত জাকাত দানে উৎসাহী হন। কিন্তু তেল সম্পদের প্রাচুর্যে ধনী উপসাগরীয় দেশগুলোর স্থানীয় বাসিন্দাদের মধ্যে জাকাত নেওয়ার মতো কেউ নেই। তাই ধনকুবেরদের কাছে হাত পেতে জাকাত গ্রহণের সুযোগটি নেন ভারতসহ অন্যান্য কয়েকটি এশীয় দেশের এক শ্রেণির মানুষ। রমজানে তারাই উড়ে যান দুবাইসহ উপসাগরীয় দেশগুলোতে।
দুবাইয়ের মতো জৌলুসময় নগরীগুলোতে এ মাসে কোনো কাজ না করে শুধু হাত পাতলেই পাওয়া যায় কাঁড়ি কাঁড়ি দিরহাম। ধনকুবেররা ভিক্ষাবৃত্তির আইন জানলেও জাকাত গ্রহণের লোক পেয়ে অনেকটা স্বস্তির হাসি দিয়ে মুক্ত হস্তে দান করেন।
সূত্রের তথ্য অনুযায়ী, নিজের দেশে উপযুক্ত রোজগারের ব্যবস্থা থাকলেও অনেকেই রমজান মাসে দুবাই যান ভিক্ষাবৃত্তির মাধ্যমে জাকাত সংগ্রহ করতে। ভিক্ষার টাকা থেকে দুবাইয়ে থাকা খাওয়া ও বিমান ভাড়া বাদ দিয়েও একটি ভালো অংকের অর্থ নিজের দেশে নিয়ে যেতে পারেন তারা।
দুবাইয়ের একটি মিডিয়া সংস্থায় কর্মরত এক তরুণ চাকরিজীবী জানান, কয়েকদিন আগেই রাস্তায় মাত্র দশ মিনিট হাত পেতে কোনো ঝঞ্ঝাট ছাড়াই ১২শ দিরহাম বা ভারতীয় টাকায় ১৬ হাজার ২শ’ রুপি উপার্জনে সক্ষম হন তিনি।
ভিক্ষাবৃত্তির অভিযোগে গ্রেফতার হওয়াদের সর্বোচ্চ তিন মাসের কারাদণ্ডের বিধান আছে দুবাইয়ে। তবে এ ব্যাপারে উপসাগরীয় এলাকায় কর্মরত এক ভারতীয় কূটনৈতিক বলেন, ধরা পড়ার ঝুঁকি সম্পর্কে জেনে শুনেই এ সব লোক দুবাইয়ে আসে ভিক্ষা করতে। রমজান মাসে ভিক্ষাবৃত্তির মাধ্যমে অল্প সময়েই বেশি উপার্জনের সুযোগ থাকায় এ ঝুঁকিকে থোরাই কেয়ার করেন তারা।
ভারতের এ সব আন্তর্জাতিক ভিক্ষুক সাধারণত সংঘবদ্ধ চক্রের যে কোনো দালালের থেকে ৭৫ হাজার ভারতীয় রুপির বিনিময়ে দুবাইয়ের ভিসা সংগ্রহ করে থাকেন।
No comments:
Post a Comment